পাতা:পাগলা ঝোরা - ললিতকুমার শর্ম্মা.pdf/১২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

| ° cद्भ SS 8 দেখুন) এই শক্তি অঙ্কুরিত হইবে, এক্ষণে তাহা বিকসিত হইবে। বিলাতী কবি বলিয়াছেন To look on noble forms Makes noble through the sensuous organism That which is higher. [ বিলাতী বলিয়া এই স্বদেশীর দিনে নজিরটি অগ্ৰাহা করিবেন না । স্বয়ং “প্রবাসী’র সম্পাদক মহাশয় এক সময়ে ইহা ‘প্রবাসী'র মূলমন্ত্র করিয়াছিলেন। ইহার উপর আর আপীল চলে না । ] নাম ও চিত্রের সঙ্গে-সঙ্গে শিশুদিগকে রবীন্দ্ৰনাথের “উৰ্ব্বশী’ কবিতাটি আবৃত্তি করিতে শিখাইতে হইবে। (আবৃত্তি: সৰ্ব্বশাস্ত্ৰাণাং বোধাদপি গরীয়সী) , তাহা হইলে উজ্জ্বলে মধুরে মিশিবে। সুন্দরী রূপসী উৰ্ব্বশী “নহে মাতা, নহে কন্যা, নহে বধূ, অতএব আত্মীয় হ’তে পরমাত্মীয়’ ; এই তত্ত্বটি সুকুমার শিশুহৃদয়ে অনুপ্রবিষ্ট করাইতে হইবে এবং উর্বশীর উপলক্ষে রীতিমত নৃত্যগীত শিক্ষা দিতে হইবে। কোহ-কেহ আপত্তি তুলিতে পারেন, উৰ্ব্বশী, মেনকা, রাস্তা প্রভৃতির নাম করিলে অশ্লীলতার প্রশ্ৰয় দেওয়া হয়, কুসংস্কারেরও পোষকতা করা হয়। ইহা একটা মস্ত ভুল। উৰ্ব্বশী যদি অশ্লীল বা কুসংস্কারের কারণ হইবে, তবে ঋষি রবীন্দ্রনাথ উর্বশীকে উদ্দেশ করিয়া কবিতা লিখিবেন কেন ? যুধিষ্ঠির, শুকদেব, শ্ৰীকৃষ্ণ, শ্ৰী রামচন্দ্র প্রভৃতি পুরুষ-চরিত্র-চর্চায় উল্লিখিত দোষ আছে, স্বীকার করি ; কিন্তু উৰ্ব্বশী, চিত্রাঙ্গদা, দেবযানী ইত্যাদি নারী-চরিত্র-চর্চায় কোন দোষ অর্শে না । শাস্ত্রেও আছে, ‘স্ত্রীরত্বং দুস্কুলাদপি”। অতএব কুসংস্কার ও অশ্লীলতার ‘ধ্যাপার মাঠ” হিন্দুশাস্ত্ৰ হইতে ক্ষীরাগ্রাহী নীরত্যাগী” আধুনিক কবি স্ত্রীচরিত্রগুলি बांक्षिा बांछ्बिा ब्रशेदन ।।