পাতা:পাগলা ঝোরা - ললিতকুমার শর্ম্মা.pdf/১৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

> २७ ख्ठीद्र छैख्द्र চলিবে না। এখন নাকি সাহিত্যে রুচি বদলাইয়াছে। তবু তোমাদের মত ব্যাপিকাকে দু’কথা শুনাইয়া না দিলে মাথায় চড়িয়া ব্যস, তাই তোমার কথাগুলির জবাব দিতেছি। ভাবিয়াছিলাম কিছু বলিব না, “নীরবে সহ করিব’, কিন্তু অনেক ইতস্ততঃ করিয়া কলম ধরিলাম। একটা বড় হাসির কথা । ‘শ্ৰীচরণকমলেষু’ বলিয়া আরম্ভ করিয়াছ, “চরণতলাশ্রয়ছিন্ন মৃণাল’ বলিয়া শেষ করিয়াছ। অসঙ্গতিটা চোখে পড়ে নাই ? তুমি না ‘বিদ্বানী’ ? তুমি এই পনেরো বছরে? আমাকে একখানি চিঠি লিখিবার মত ফাঁকটুকু পাও নাই বলিয়া আপশোষ করিয়াছ। পতিপত্নীর অবিচ্ছেদে একত্রবাস উভয় পক্ষের পরম সৌভাগ্য এই কথাই জানিতাম। কিন্তু তুমি দেখিতেছি সেরূপ মনে কর নাই। তোমরা কবি মানুষ, বোধ হয় এরূপ একত্রবাসে বিরহের মাহাত্ম্য অনুভব করিবার অবসর পাওয়া যায় না বলিয়াই তোমার ইহাতে আপত্তি। তা’ চিঠি লেখার এতই যদি সাধ ছিল, তবে ২৭ নং মাখন বড়ালের গলিতে বসিয়াও ত সে সাধ মিটাইতে পারিতে। তোমার মত ভাবপ্রবণার যখন পলকে প্ৰলয় হয়, তখন এ ঘর হইতে ও ঘরে, অন্দর হইতে সদরে, রোকায় ভালবাসা জানাইবার বন্দোবস্ত করিলেই চলিত। অথবা আমার এক বন্ধুপত্নী যেমন পতির সঙ্গে এক গৃহে বাস করিয়াও রোজ ডাকে একখানি করিয়া প্ৰেমলিপি ( অবশ্য পতিকে) পাঠাইতেন, তুমিও তাঁহাই করিলে না। কেন ? তবে আমরা নিতান্ত গন্তময়, আমরা এই বুঝি যে, আজকালকার BBDBDDB SiBiDDD BBBDBBDBDE DDS DBDDB DDD দাড়াইলেও, লেখাপড়া শিখিয়া ঘড়ি ঘড়ি প্ৰাণনাথকে প্রেমপত্র পাঠানই নারীজীবনের চরম সার্থকতা নহে। “শুধু পিয়নের পথে, চেয়ে থাকি কোন মতে, বহিয়া না যেতে চাহে দিন, কবিত্ব-হিসাবে এ সব কথা ।