পাতা:পাগলা ঝোরা - ললিতকুমার শর্ম্মা.pdf/১৪৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সমালোচক-রহস্য। [ বহুরূপীর বিবৃতি ] (नत्राङब्रुष्ठ, भांश ७२० ) অদৃষ্টপূর্ব ও অজ্ঞাতস্বরূপ বন্যবরাহ-দর্শনে হবচন্দ্র রাজা ও গবচন্দ্র মন্ত্রীর মধ্যে তর্ক উঠিয়াছিল,-জন্তুটা গজক্ষয় কি মুষিকবৃদ্ধি। শেষ সিদ্ধান্ত কি হইয়াছিল, স্মরণ নাই। “সমালোচকে’র স্বরূপ সম্বন্ধেও এইরূপ তর্ক উপস্থিত হইতে পারে। [ অস্মদেশে সমালোচনা সচরাচর যেরূপ উগ্ৰমূৰ্ত্তি ধারণ করে, তাহাতে বন্যাশূকরের সঙ্গে সমালোচকের তুলনা কোনক্রমেই অসঙ্গত নহে। সমালোচক-সম্প্রদায়ের কৃতিত্ব দেখিয়া শৈশবে পঠিত পদ্যপাঠ তৃতীয় ভাগের “আরে দুরাচর যম, নিৰ্ম্মম নির্দয়, কেবল সংহার-কাৰ্য্য তোর ব্যবসায় ।” ইত্যাদি কবিতা মনে পড়িয়া যায়। ] কিছু দিন হইল, ‘প্রথমশ্রেণীর একখানি মাসিক-পত্রে এক জন নামজাদা লেখক এইরূপ অভিমত প্ৰকটিত করিয়াছিলেন যে, ‘সমালোচনা” আলোচনারই পরিবদ্ধিত ংস্করণ, বাঙ্গালায় নিরর্থক উপসর্গ যোটান একটা রোগ, তাই আলোচনা ‘সমালোচনা' হইয়া দাড়াইয়াছে। পক্ষান্তরে, এরূপ কথাও হইতে পারে যে, “সমালোচনা” সম্মার্জনীচালনার সংক্ষিপ্ত সংস্করণ (আলোচনার পরিবৰ্দ্ধিত সংস্করণ নহে ); অর্থাৎ মুষিকবৃদ্ধি নহে—গজক্ষয়! বান্তবিক BBBDB DDBDiS S DBBDBD DBD DBB STDD DDukM BBDD আধুনিক কতকগুলি বাঙ্গালা মাসিক-পত্রে যেরূপ tomahawk style