পাতা:পাগলা ঝোরা - ললিতকুমার শর্ম্মা.pdf/১৪৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পাগল ঝোরা Y 8 R ঘটাইলাম। বেজায় মোলায়েম হইয়া গেল । কেহ কেহ আদিরসের আশঙ্কা পৰ্য্যন্ত করিতেছেন। আচ্ছা, তাল সামলাইয়া লই। বাস্তবিক পুরুষের হাতে সমালোচনার ভার পড়াতে ব্যাপার সঙ্গীন হইয়া দাড়াইয়াছে।:পুরুষের পরুষ প্ৰকৃতিতে পড়িয়া শতমুখী-প্রহার লাঠিবাজিতে, এমন কি, কসাইগিরিতে দাড়াইয়াছে। তবে কেহ কেহ বলিবেন যে, রাজপথ সাফ করিতে গেলে পোকাটা মাকড়টা ছুচাটা ইদুরটাও ত মারিতে হয়। সেই হিসাবে সাহিত্যের বাধা সড়কে সমালোচকের ঝাড়ুর আঘাতে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র লেখক-সংহারও ঘটে— তাহা গোহত্যিা ব্ৰহ্মহত্যার সঙ্গে তুলনীয় নহে। কেহ কেহ সমালোচককে ঠ্যাঙ্গাড়ে গুণ্ডা লাঠিবাজ বলিয়াও ক্ষান্ত নহেন, তঁহাকে জল্লাদ বলিয়া বসেন। এ দিক দিয়া দেখিলে, সমালোচক জল্লাদ নহেন, জজ বা বিচারক। তিনি প্ৰণিধান-পূর্বক প্ৰমাণ-প্ৰয়োগ পৰ্য্যালোচনা করিয়া কাহাকেও বেকসুর খালাস দেন, কাহাকেও বা ফাঁসির হুকুম দেন। তবে বিচার-কাৰ্য্যেও অবশ্য (অনারারী) অনাহারী অর্থাৎ অবৈতনিক ম্যাজিষ্ট্রেট:আছেন! তাহারা মূলা-চােরের ফাঁসি দিতেও পিছপাও নহেন। কেন না, তাহারা—আনাড়ী। সাহিত্যের আদালতেও এক দল বেকার ভদ্রলোক (অনারারী) অনাহারী হইয়া বিচারকাৰ্য্য চালাইতেছেন। তঁহারা পদে পদে পরিচয় দেন যে, র্তাহারা আনাড়ী। দুষ্টের দমন আর শিষ্টের পালন না করিয়া তঁহারা শিষ্টের দমন আর দুষ্টের পালন করিয়া বসেন। নামজাদা সমালোচক জোন্ধীর হাতে কবিশেখর ওয়ার্ডসওয়ার্থের কি লাঞ্ছনা হইয়াছিল, সেই মামুলি কথা সকলেই জানেন। BDDD BBBS SBDDS BBuDS SDBuBDD DDD আচ্ছা, এবার আবার মিহি সুরে ধরি।