পাতা:পাগলা ঝোরা - ললিতকুমার শর্ম্মা.pdf/১৫১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পাগলা বোরা 88 তখন আরও একটু অগ্রসর হই। সমালোচক মধুমক্ষিকা ; তিনি সাহিত্যের সাজান বাগানে বিচরণ করিতে করিতে পাচ ফুল হইতে মধুপান করেন, আর ‘কোন কোন ফুল চুম্বি কি ধন লভিলে’ন, তাহা গুনগুন (গুণ গুণ ?) করিয়া বলিয়া বেড়ান। তবে প্রকৃতিবশে কখন কখন দংশন করেন—কিন্তু তাই বলিয়া তিনি খল সৰ্প, ত্রুর বৃশ্চিক বা পিপীলিকার সজাতি নহেন। ‘মক্ষিক ব্ৰণমচ্ছন্তি’--(১) এই প্রবচন র্তাহার ন্যায় মধুমক্ষিকার সম্বন্ধে প্রযোজ্য নহে। এক সুরে ধরিলাম, অন্য সুরে ছাড়িলাম, বার বার সুর বদলাইলাম। কিন্তু আমার স্বভাবই এই। যাক, আজকাল দেশে যে সকল কবিবর ও সমালোচক-প্রবারের প্রাদুর্ভাব হইতেছে, তাহাদিগের অবগতির জন্য । আমার প্ৰিয় কবির কথায় উপসংহার করি।-- But seldom comes the poet here, And the critic's rarer still. LSL LSL LS LSLS LLLLLSLLLLLSLLLSLLLLS (১) মাক্ষিক যে শুধু ব্ৰণ্যই চাহে, তাহা নহে, মিষ্টারসেও আকৃষ্ট হয়, তাই ধনীর মধুভাণ্ডে সে একেবারে লাগিয়া থাকে। তাহার ফলে সমালোচনায় চাটুকার-বৃত্তি আসিয়া যোটে । আমাদের সাহিত্যেও এ রোগ দেখা দিয়াছে।