পাতা:পাগলা ঝোরা - ললিতকুমার শর্ম্মা.pdf/১৫৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S GS फूऐकी অধিকার করে। কিন্তু ইহাই স্বাভাবিক। হস্তীর বৃহৎ শরীরের তুলনায় BDBDBD D BD S DBBBD SDD DBD BD BD SSS DB DBDB কেহ না বুঝিয়া বসেন, লেখক সম্পাদকগণকে হস্তিমূখী বলিতেছেন। ] ১৩ । সাহিত্যে মেলবন্ধন । কুলীনদের মধ্যে মেলবন্ধন আছে। যখন এ সব বিষয়ে বঁাধার্বাধি ছিল, তখন সমান মেলে ভিন্ন কেহ পুত্রকন্যার বিবাহ দিতেন না, এমন কি আহার-ব্যবহার। পৰ্য্যন্ত করিতেন না । কলিকাতায় সাময়িক সাহিত্যের লেখকদিগের মধ্যেও অনেক স্থলে এইরূপ দেবীবরী ব্যাপার দেখা যায়। অনেক পত্রেরই এক একটা দল আছে, সেই দলভুক্ত সকলেই পরস্পরের গুণমুগ্ধ, পরস্পরের সহিত সখ্যসূত্রে আবদ্ধ ; ভাবের আদান-প্ৰদান পরস্পরের মধ্যেই হয়। অন্য দলের সঙ্গে অনেক সময় মুখ দেখাদেখি নাই, বাক্যালাপ ত দূরের কথা। অবশ্য দু’চারিজন তেজস্বী (?) পুরুষ আছেন, তাহারা মেলভঙ্গ করিয়া সর্বদ্বারী হইয়াছেন। কিন্তু কুলীন-সমাজে তাহারা ধিক্কত। সকল দলে মিশিতে গিয়া এই সকল সাহিত্যিক বাদুড়ের ন্যায় না পশু না পাখী বলিয়া পরিগণিত হয়েন। ১৪ । সমালোচনার স্বরূপ । বাঙ্গালী জন্মমাত্র বাক্য-বাগীশ, তবে বাক্ষ্মীৰ্ত্তির পূর্বে এই শক্তি, বটদ্বীজে শাখাপল্লবের ন্যায়, প্রচ্ছন্ন থাকে। পরে যথাকলে গোঁফের রেখার সঙ্গে সঙ্গে এই শক্তি রসনাগ্ৰে প্ৰকাশিত হইলে পরনিন্দ পর চর্চা নামে প্ৰথিত। আবার লেখনীর অগ্ৰে প্ৰকাশিত হইলে ইহাই সমালোচনা নামে পরিচিত। [ যেমন এই বিড়াল বনে গেলেই বনবিড়াল হয়। ]