পাতা:পাগলা ঝোরা - ললিতকুমার শর্ম্মা.pdf/২০৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Rod नश्कूऊ उांक्षी ७ गांशिऊा নাস্তি। আবার নদীয়া জেলায় ভেরাণ্ডাকে ‘কাচা” বলে। ইহা হইতে সপ্রমাণ হয় যে, কালিদাস নদীয়া জেলার বাসিন্দা ছিলেন। যাহা হউক, এ সম্বন্ধে বহু প্ৰমাণ কয়েক বৎসর হইতে নবদ্বীপবাসী গবেষকগণ সংগ্ৰহ ও প্রচার করিতেছেন। পিষ্টপোষণে প্রয়োজন নাই। 占 রঘুবংশে নানা রকমের বাঁশের কথা আছে, তন্মধ্যে শেষবর্ণিত অগ্নিবর্ণেরই রঙ্গের জন্য জৌলুস বেশী। প্ৰাগবিংশবাসী রামচন্দ্র অপেক্ষা । শেষোক্ত বাঁশেরই না কি আজকাল উন্নতি। পরশুরামের মত ‘নিরেট বেউড় বঁাশ ব্ৰাহ্মণের ঝাড়ে’ ত একেবারেই লোপ পাইয়াছে। “হরিবংশো’র হরি ডাকাবুকে ডাকাত ছিলেন না, তবে দধিদুগ্ধ, ননীমাখন, সুযোগ পাইলে আহিরিণী-গোয়ালিনীদিগের কাপড়খানা চােপড়খানা পৰ্যন্ত চুরি করিতেন। তিনি লাঠিবাজীর ধার ধারিতেন না, সরল বাঁশের বঁাশী লইয়া তাহার কারবার ছিল। শেষে তাহার ঘরে “মুম্বলং কুলনাশনম জন্মিয়াই বংশনাশ করিল। 'বিদ্ধশালভঞ্জিকা’য় শাল-কাঠ ছেদন-ভেদন-ভঞ্জন-কীৰ্ত্তন করিয়া কিরূপে কড়ি-বরগা তৈয়ারি করিতে হয়, তাহার প্রণালী বৰ্ণিত। ফুলের চাষ সম্বন্ধে এই ভাষায় এত সুন্দর-সুন্দর পুস্তক রহিয়াছে যে, শ্ৰীযুক্ত সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত "ফুলের ফসল” না বাহির করিলেও কোন ক্ষতিবুদ্ধি হইত না । যাক, অবান্তর কথা ছাড়িয়া পুস্তকগুলির নাম উল্লেখ করি। যথা—সুপদ্ম, কুবলয়ানন্দ, পুষ্পবনবিলাস (পুষ্পবাণ ভুল বাণান), মল্লিকামারুত, মালতীমাধব, কুসুমাঞ্জলি, ছন্দোমঞ্জরী, বীজগণিত। ধাঁহাদিগের ফুলবাগানের সখ আছে, তাহাদিগকে ‘মালতীমাধবের “বকুলবীধী” নামক প্ৰথম অংশটি পাঠ করিতে বলি। 'कूर्भांगि'ब्र বহু স্থলে “সরিষার ফুল’ দেখা যায়। ইহা তখনকার একটা প্ৰধান ফসল ছিল। “বীজগণিতে বীজ-বপন সম্বন্ধে উপদেশ আছে, এবং কয়টি বীজে