পাতা:পাগলা ঝোরা - ললিতকুমার শর্ম্মা.pdf/২১৭

*ांवों (दांद्धां R) o চর্বির অবাধ-বাণিজ্য না হওয়াতে তখনও লুচির তত রেওয়াজ ছিল না। ‘খণ্ডনখণ্ডখাদ্যে” খাড়গুড় দিয়া নানারূপ মিষ্টান্নামোদক প্ৰস্তুত করার প্রক্রিয়া প্ৰকটিত । তখন জাৰ্ম্মানী ও জাভা হইতে চিনি আমদানী না হওয়াতে—“মধ্যবভাবে গুড়ং দদ্যাৎ’ ব্যবস্থানুসারে চিনির অনুকল্প খাড়গুড় দিয়াই মিষ্টান্ন প্রস্তুত হইত। মিষ্টারের ময়লা রং বলিয়া কেহ নাক भिकांक्षेऊ न । ইংরেজের আমলে “কালা বাঙ্গালী’ গালাগালি হইয়া পড়াতে সকল কাল জিনিশই অবজ্ঞাস্পদ হইতেছে। মিষ্টান্ন ত মিষ্টান্ন, জুতা পৰ্যন্ত কাল চামড়ার না হইয়া বাদামী রঙ্গের হইতেছে। আশা করি, শীঘ্রই বাদামী রঙ্গের ছাতারও চলন হইবে। ‘কলাপে’ সুপক্ক কদলী সম্বন্ধে মুখরোচক আলোচনা ; অনুমান, ইহা হনুমানের রচনা। “কলাপঙ্ক’ মুখে-মুখে বিকৃত হইয়া “কলাপে’। দাড়াইয়াছে। “কারিকা’তে কারি (curry) ShCr(S 2 (448 ‘বাৰ্ত্তিকে” বাৰ্ত্তাকু অর্থাৎ বেগুন পোড়া, ভাজা, বেগনি প্রভৃতি ভজিবার কথা। “পাণিনি’ পানীয় জল সম্বন্ধে চুণী বাবুর ন্যায় গবেষণা করিয়াছেন। পাতঞ্জলে’ পাতকুয়ার জল সম্বন্ধে আলোচনা। কলের জলের উদ্ভবের পূর্বে কলিকাতায় পাতকুয়াই সম্বল ছিল। আবার এখন দেশের নদ-নদী, খাল-বিল, দীঘি-পুকুর মজিয়া যাওয়ায় উপল্লীগ্রামে পাতকৃয়াই DBDB DBBB SS DBDBD DSB DDB DDDDBD SS SBDBS বায়াবোহাঁচীচঃ’ সুত্রে কোথাকার জল কোথায় যায় ও কোথা হইতে আসে, ইত্যাদির বিচার আছে। ‘কপূরমঞ্জরী’তে কপূর দ্বারা পানীয় জল সুবাসিত করিবার সঙ্কেত আছে। (তখনও জাতিধৰ্ম্মনাশা কেওড়ার জলের চল হয় নাই।) এই পুস্তকের একটি শ্লোক বড় মিষ্টি আপাং হি তৃপ্তায় ন বারিধারা স্বাদুঃ সুগন্ধিঃ স্বাদতে তুষারা।