পাতা:পাগলা ঝোরা - ললিতকুমার শর্ম্মা.pdf/২৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পাগল ঝোরা Ry ーャー দিয়েই কাষটা সেরে নিতাম। তা’র মুখে কথা ছিল না, হুকুমমাত্র সব তৈরি। তা’র এই গুণে সেই বয়সেই তা’র উপর ভালবাসা হ’ল। যতদিন বেঁচে ছিল, সে একদিনের তরেও এ কাযে অবহেলা করে নি। তবে দিনের বেলায় অবিশ্যি তা’কে এ কাযে পাওয়া যেত না । “তুই যে বলছিলি, তোর দিদিমার ধ্যানে আছি কি না, সে কথা বড় মিথ্যে নয়। এত তন্ময় হয়ে বুড়ো তামাক টানে কেন, মনে করে’ তুই হাসিস। কিন্তু আমি যেন হুকোয় মুখ দিলেই সেই একখানি মুখটিকেয় ফু দিতে-দিতে রাঙ্গা হয়ে উঠেছে—তাই চোখের সামনে দেখতে পাই। আর তাই দেখতে-দেখতে সংসারের সব ধান্ধা ভুলে’ যাই, যে দুটাে শোক বুকের ওপর পাষাণ হয়ে বসেছে, তাও যেন ভুলে যাই ; তখন মনে হয়, কোন শোক-তাপ পাই নি, সংসারের কোন দুঃখ-জলা জানি নি, সেই আধ-বালিকা, আধ-যুবতী, সুশীলা সতীর সেবা পেয়ে সুখের সাগরে ভেসে যাচ্ছি। তাই চক্ষু; বুজে আসে ; তোরা ভাবিস বুড়োর বুঝি ঝিমুনি ধরেছে!” এতখানি বক্ততার পর দাদামশায় আবার হাকোয় মুখ দিয়া ধীরেধীরে টানিতে লাগিলেন, ও ক্ৰমে চক্ষুঃ মুদ্রিত করিয়া সমাধিস্থ হইলেন। বসন্তরাণী দাড়াইয়া রঙ্গ দেখিতেছিল, এমন সময়ে সান্ধ-ভ্ৰমণের পর । @छांशऊ श्वाौव्र कांनौद्ध नाझु श्रांझेब्री थान्कांबद्वांद्र দিকে পা টিপিয়াটিপিয়া অগ্রসর श्रेण-अगरबा त्रूष्फ्रांत्र प्रेक ना डाएन 1*

ul,

থাকাতে 'বিষবৃক্ষের আশ্ৰয় লইয়াছিলাম। সে দুই বৎসরের কথা। এবার সাহস করিয়া