পাতা:পাগলা ঝোরা - ললিতকুমার শর্ম্মা.pdf/২৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পাগলা কোরা R80 করে। কিন্তু ইহার শ্রোতাদিগকে যে বিমল আনন্দ টুকু দেয়, তাহার বিনিময়ে প্রত্যেকে একটা করিয়া পয়সা দিলে ধনবিজ্ঞানের অবমাননা হয় না। আশ্চর্য্যের বিষয়, অনেকে এই একটি পয়সাও দেয় না। বহু স্ত্রীপুরুষ এই ঘাটে বৈকালে সমবেত হয়েন-কেহ গঙ্গদর্শন ও সািয়ংসন্ধ্যা করিতে আসেন, কেহ কেবহু সময় কাটাইতে আসেন। সুতরাং এই নুতন ব্যবস্থায় শেষোক্ত শ্রেণীর সমূহ উপকার হইয়াছে। তবে ‘না শুনে ধৰ্ম্মের কাহিনী” এমন লোকও আছে। তাহারা দেখিলাম। এই নূতন ব্যবস্থায় বড় বিরক্ত। ভিন্নরুচিহি লোকঃ। একজন সংসারী (পেনশনভোগী ?) বৃদ্ধিকে বলিতেও শুনিলাম, ‘ঘাট যেন হাট হইয়া দাড়াইয়াছে’ । ( মনে করিলাম, তিনি মাঠে গেলেই পারেন । ) রামরসায়ন, হরিসন্ধীৰ্ত্তন, শ্যামাবিষয়,-যে আসরে ইচ্ছা বসিতাম, তবে দুইজন বাবাজীর হরিনামগান ও শ্যামাসঙ্গীতই বেশীর ভাগ শুনিতাম । একদিন আবার বাবাজীদিগের পার্শ্বে এক মাতাজীর আবির্ভাব হইল। তিনিও অবশ্য সঙ্গীতে যোগ দিলেন। কিন্তু তাহার যেরূপ ভাবগতিক দেখিলাম, তাহাতে তিনি যে একদিন দর্শন দিয়াই S BDDDB DDBB BDB DDBD DDD DBD S DBDDBDBDB BDBBDD অঞ্চলের কয়েকজন বৈষ্ণব-বৈষ্ণবী দেহতত্ত্বের গান গায়িয়া সকলকে মোহিত করিয়াছিল। ইহারা বৃন্দাবনের পথে কয়েকদিন কাশীবাস করিয়া গেল। বৈষ্ণবীদ্বয়ের গলা বড় মধুর অথচ তাহারা সরলপ্রকৃতি গ্ৰাম্যনারী, পূর্বকথিত ‘মাতাজী’র মত তাহাদিগের কোন হাবভাব ছিল না। যাহা হউক, তাহাদিগের অন্তৰ্দ্ধানের পর আবার | পূৰ্বপরিচিত বাবাজীদের আসরেই স্থান লইলাম। বাবাজীদের গলা । যে খুব মিষ্ট, সঙ্গীত-শিক্ষা যে খুব নির্দোষ তাহা নহে, (অবশ্য লেখকের