পাতা:পাগলা ঝোরা - ললিতকুমার শর্ম্মা.pdf/৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*ों?वों (दांङ्गों 8 ο দেহ-ইমারতের বনিয়াদ টিলিয়াছে, তবে নাচার। ফলতঃ, যে দশকে(২) বাঙ্গালীর বল-বুদ্ধি-ভরসা ফরশা হইয়া যায়, সেই দশক উত্তীর্ণ হইয়া, যে দশকে সাধারণতঃ চক্ষুর জ্যোতিঃ হ্রাস হইতে আরম্ভ হয়, সেই দশকে পৌঁছিয়া আমার বয়স থমকিয়া আছে ; যে দশকে বনবাসের ব্যবস্থা আছে, সে দশকে উপস্থিত হয় নাই। এখন পাঠকবর্গ বিচার করুন, আমার বয়সে ভাটা পড়িয়াছে কি না । যাহা হউক, ‘আজ্ঞা গুরূণাং হবিচারণীয়া’ কলেজের কেতবে পড়া এই বাক্য শিরোধাৰ্য্য করিয়া লইয়া পূজ্যপাদ জ্যেঠা মহাশয়ের উপদেশপালনে কৃতনিশ্চয় হইলাম। ভাবিলাম, এই বেল দিন থাকিতে পরকালের জন্য কিঞ্চিৎ পুণ্যসঞ্চয় করা, অথবা ধন বিজ্ঞানের ভাষায়,-- [ বিংশ শতাব্দীতে এই বিজ্ঞানই নাকি ভারতের দুর্দশা-নিবারণের একমাত্র পথ, ন্যান্যঃ পন্থা বিদ্যতে হয়নায় ]-বৈতরণীর খেয়ার কড়ি সংগ্ৰহ করা সুবিবেচনার কাৰ্য্য। আর কালবিলম্ব না করিয়া, বাজে নভেল পড়া এক দম ছাড়িয়া, শাস্ত্রপাঠে মনোনিবেশ করিলাম। “বঙ্গবাসী’র সুলভ শাস্ত্ৰ প্ৰকাশের কল্যাণে কাৰ্য অতি সহজ হইল। মূল, টীকা, বঙ্গানুবাদ, হাতীমাের্ক সালসার বিজ্ঞাপন—কিছুই ছাড়িলাম না। শাস্ত্রপাঠ করিয়াই ক্ষান্ত হইলাম না, শাস্ত্রের উপদেশ অক্ষরে-অক্ষরে পালন করিতেও লাগিলাম । কোথাও-কোথাও নব অনুরাগে শাস্ত্রের উপদেশের এক কাঠি উপরেও উঠিলাম। যথা, শাস্ত্ৰ বলিয়াছেন—আত্মানং রথিনং বিদ্ধি ; আমি নিজেকে রাখী কেন, মহারথী মনে করিতে লাগিলাম। 'সোহহং’-জ্ঞানে হৃদয় পূর্ণ হইল, জগতে আমি ছাড়া আর কিছুই নাই, জগৎ আমাতেই রহিয়াছে, এই v9‘q—q*siÄR 3tigFis ʻI am the Stateʼ43 NVgrè—ari3g q*fqattN I (২) বল বুদ্ধি ভরসা। তিন দশকে ফরশা। r