পাতা:পাগলা ঝোরা - ললিতকুমার শর্ম্মা.pdf/৫২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 क्षम् भङि ভাবে হৃদয়ঙ্গম করিলাম। মনে মনে কালীঘাটের মা-কালী অপেক্ষা দক্ষিণেশ্বরের মা-কালীর উপর একটু বেশী পক্ষপাত হইল, ইহাও পাপমুখে স্বীকার না করিলে উপায় নাই । যাহা হউক, গুরুকৃপায় ( ও পরমারাধ্য জেঠ মহাশয়ের প্ররোচনায়) যখন ধৰ্ম্মে মতি হইয়াছে, তখন আর সে স্থিরনিশ্চয়া মতির পথে বাধা দিলাম না । কালীঘাটে ও (দক্ষিণেশ্বরে) মাকে দর্শন করিয়া তারকেশ্বরে বাবাকে দর্শন করিতে গেলাম। এবার আর নিতান্ত সস্তায় ট্র্যামগাড়ী বা ষ্টীমারে চলিল না, কিঞ্চিৎ রেলভাড়া লাগিল। ভক্তির অনুশীলনেই ভক্তির বৃদ্ধি হয়, সুতরাং এবার পুণ্যার্থে কিঞ্চিৎ বেশী খরচ করিতে উৎসাহ হইল। কিন্তু বলিতে দুঃখ হয়, শেষ পৰ্যন্ত খরচ পোষাইল না। বাবাকে দর্শন করিয়া চরিতার্থ হইলাম, কিন্তু বাবার প্ৰসাদ যাহা মিলিল, তাহা নিতান্ত জঘন্য বাসি খাবার’ । বাবার উপর বেশ একটু রাগ হইল, আর লোকে যে মোহান্তের নিন্দ করে, তাহাও অসঙ্গত বোধ হইল না । যখন বাবার উপর রাগ করিয়া ঘরের ভাত বেশী করিয়া খাইতে লাগিলাম, তখন হিতকামী পুরোহিত ঠাকুর একদিন কথাপ্রসঙ্গে বলিলেন,-“বাবা তারকনাথের দর্শনে যদি তৃপ্তি না হইয়া থাকে, বাবা বৈদ্যনাথকে দর্শন কর, মনের ক্ষোভ ঘুচিবে।” “গুরুবাক্য অবহেলা করিতে নাই” শাস্ত্রালোচনায় এ শিক্ষা হইয়াছিল, আর পুরোহিত ঠাকুরও : এ বিষয়ে ভূয়োদশী ; অতএব তাহার আশ্বাসবাক্যে বিশ্বাস করিলাম ও ‘শুভস্ত শীঘ্রম। ভাবিয়া পূৰ্ব্বাপেক্ষা আরও অধিক রেলভাড়া দিয়া দেবগৃহযাত্রা করিলাম। [ পুণ্যানুষ্ঠানের একটি সুফল হাতে-হাতে পাইতেছি; ক্রমেই অর্থের প্রতি মায়া ও তজ্জনিত ব্যয়কুণ্ঠত কমিতেছে, তীর্থ BBB BDDDDD DBBDD BBD DBDBDuD SS DBD BDD DDD