পাতা:পাগলা ঝোরা - ললিতকুমার শর্ম্মা.pdf/৮২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ዓ « বিষবৃক্ষের উপবৃক্ষ [ পাঠকবর্গ হয় তা এখানে আপত্তি তুলিবেন, কই বঙ্কিমচন্দ্র ত এত কথা বলেন নাই। তিনি শেষটা সংক্ষেপে সারিয়াছেন বলিয়াই এত কথা বলিবার অবকাশ পান নাই। কিন্তু মৃতদেহ যে দাহ করা হইয়াছিল, এ কথাও ত তিনি স্পষ্টতঃ বলেন নাই। বরং “সেই অতুল স্বর্ণ-প্ৰতিমা বিসর্জন করিয়া আসিলেন,’ ৪৯এর পরিচ্ছেদে লিখিত এই কথা কয়টিতে কি ইহাই বুঝাইতেছে না যে, বিজয়া-দশমীতে প্ৰতিমা-বিসর্জনের মত সেই স্বর্ণপ্ৰতিমাও গঙ্গাজলে নিমজ্জিত হইল ? পরন্তু তিনি চিতাগ্নির বা চিতাভষ্মের উল্লেখ করেন নাই । ‘কপালকুণ্ডলা’র শেষ কথায়ও ঐরূপ গলদ ছিল। তাহার ফলে ‘কপালকুণ্ডলা’র উপসংহার প্রকাশিত হইয়াছিল। তখন র্তাহার হুস হইয়াছিল, তিনি পরবত্তী সংস্করণে শেষটুকু শোধরাইয়া দিয়াছিলেন । আমরাই বা এরূপ সুযোগ ছাড়িব কেন ? এই জন্যই প্রবাদবাক্যে আছে, “পুড়বে নারী উড়বে ছাই, তবে নারীর গুণ গাই।” ] “সেই অতুল স্বর্ণপ্রতিমা বিসর্জন দি্যু' সকলে চলিয়া গেল। শ্মশানে সমস্ত নিস্তব্ধ। এমন সময় শ্মশানঘাটে এক জটাজুটধারী তেজঃপুঞ্জকলেবর সন্ন্যাসী ঠাকুর দেখা দিলেন। [পাঠকবর্গ হয়ত ভাবিয়া বসিবেন, এ বুঝি হিজলীর কাপালিক, কপালকুণ্ডলার মৃতদেহ খুজিতে আসিয়াছেন। কিন্তু একটু অবহিত হইয়া পাঠ করিলে এরূপ ঠিকে ভুল করিবেন না-এ ‘কপালকুণ্ডলা'র নহে, "বিষবৃক্ষে’র জের। ] , [ বিংশ-শতাব্দীর চা-“চিনি’-খোর “নবীন সন্ন্যাসী’র কথা ছাড়িয়া দিলেও, বঙ্কিমচন্দ্রের কৃপায় আমাদিগের রকম রকম সন্ন্যাসীর দর্শন লাভ ঘটিয়াছে। সন্ন্যাসী কভু যোগী, কিন্তু ভোগী। কখন বা কামকলাকুশল পরদাররত নবীন যুবক শশিশেখর ভট্টাচাৰ্য্য নবযুবতীসম্ভোগান্তে SDBDB BDBBBS BDDBDBBD SDBDBDDS BBDS DDD