পাতা:পাগলা ঝোরা - ললিতকুমার শর্ম্মা.pdf/৯৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পাগল ঝোরা b”lፖ কুন্দ দেখিল, চিনিল, [। সে ‘তামাটে বর্ণ ও খাদা নাক’ ত ভুলিবার नम्र ], ‘दियडूब्रिछे-खलनांखदर्डिंनौ दिशात्डद्र छात्र भूछ भभूद्ध विदा शनि হাসিল।” তারাচরণ কুন্দর সেই “আধিক্লিষ্ট মুখে মন্দবিদ্যুন্নিন্দিত যে হাসি তখন দেখিয়াছিলেন, তাহার প্রাচীন বয়স পৰ্য্যন্ত তাহা হৃদয়ে অঙ্কিত ছিল।” কুন্দ তাহার পর একটু হাসিয়া, একটু কাসিয়া, মাথায় ঘোমটা টানিয়া দিল ; ভিজা কাপড় সহজে সরিতে চাহে না । কুন্দ, গৌরী ঠাকুরাণীর ন্যায়, অপ্ৰস্তুত হইল। তখন সেই পুরুষপ্রবর তারাচরণ তারস্বরে বলিলেন,-“কুন্দ, ভাল করিয়া চাহিয়া দেখ, আমিই তোমার অযোগ্য স্বামী হতভাগ্য তারাচরণ। এখন বল, আমাকে গ্ৰহণ করিবে কি ?” কুন্দ অদ্ভুটম্বরে বলিল “হু”। [ আর সে না” বলে না । ] ‘মুখ ফোটে ফোটে ফোটে না । মেঘাচ্ছন্ন দিনে স্থল-কমলিনীর ন্যায় মুখ ফোটে ফোটে ফোটে না । ভীরুস্বভাব কবির কবিতাকুসুমের ন্যায় মুখ ফোটে ফোটে ফোটে না । মানিনী স্ত্রীলোকের মানকালীন কণ্ঠাগত প্ৰণয়-সম্বোধনের ন্যায় মুখ ফোটে ফোটে ফোটে না।” তখন সেই তথাকথিত সন্ন্যাসী কুন্দনন্দিনীর হাত ধরিলেন। কি অপূৰ্ব্ব শোভা ! সেই গভীর শ্মশানস্থলীতে ক্ষীণালোকে একে অন্যের হাত ধরিয়াছেন। কে কাহাকে ধরিয়াছে ? জ্ঞান আসিয়া ভক্তিকে ধরিয়াছে, ধৰ্ম্ম আসিয়া কৰ্ম্মকে ধরিয়াছে, বিসর্জন আসিয়া প্রতিষ্ঠাকে ধরিয়াছে।” কুন্দনন্দিনী প্রতিষ্ঠা, তারাচরণ বিসর্জন। ‘বিসর্জন আসিয়া প্ৰতিষ্ঠাকে লইয়া গেল।” 米 # “আমার বিষবৃক্ষের উপবৃক্ষ সমাপ্ত করিলাম। ভরসা করি, ইহাতে গৃহে গৃহে অমৃত' না ফলিলেও, মরা মানুষ বঁচিবে। :