এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Q\r পাঠসার । করিয়াই হিমান্ত প্রদেশ-বাসীরা গৃহ নিৰ্ম্মাণ করিয়া থাকে । & হিমাস্ত প্রদেশে তরল জল শীত ঋতুতে কুত্রাপি থাকেনা । প্রবল শীতে সে দেশের সমস্ত জল প্রস্তরবৎ হইয়া থাকে । পিপাসায় শুষ্ককণ্ঠ হইলেও সে দেশে নদী হ্রদ বা তড়াগাদিতে এক বিন্দু জল পাইবার প্রত্যাশা নাই ! সে দেশৰানীদিগকে যেন সমুদ্রে থাকিয়া পিপাসায় মরিতে হয় । জলের গৃহে বাস করিয়াও তাহারা জলকষ্ট ভোগ করে । অগ্নি স্বালিয়া তুষার-খণ্ড না গলাইলে আর পানীয় জল পাওয়া যায় না ; এজন্ত সে দেশে প্রতি পরিবারে গৃহকোণে বসিয়া দীপশিখাতে তুষারখও গলাইয়া এক জন লোক পরিবারের পানীয় জল প্রস্তুত করে । বালিকারাই প্রায় এই পারিবারিক কাৰ্য্যভার গ্রহণ করিয়া থাকে । যে দেশে পৰ্য্যাপ্ত পরিমাণে উদ্ভিজ্জ জন্মে না, সে দেশের লোক কি খাইয়া জীবন ধারণ করে ? এরূপ প্রশ্ন উপস্থিত হওয়া বিচিত্র নহে। ফল মূল ও শস্তাদিই বাঙ্গালীদিগের প্রধান আহাৰ্য্য ! বাঙ্গালীর পক্ষে হিমান্ত প্রদেশে জীবন যাপন করা কল্পনারও বহিভূত বলিয়া বোধ হইতে পারে । কিন্তু সে দেশের লোকেরা আমাদিগেরই