পাতা:পাতঞ্জল দর্শন.djvu/১৮৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ ના રા નૂ ૭૨ િ] সাধন পাদ । $లసి ভাগী” । যত্ৰেদমুক্তং “ততঃ প্রত্যক চেতনাধিগমোহপ্যন্তরায়াভাবশ” ইতি ॥ ৩২ ॥ অনুবাদ। মৃত্তিক ও জলদির মার্জনা ও মেধ্য পবিত্র বস্তু (গোমূত্র যাবকাদি ) আহার করায় বাহ শোঁচ হয়, অর্থাৎ মৃত্তিকা গোময় প্রভৃতি শরীরে প্রলেপ, পবিত্র সলিলে স্নান, এবং পবিত্র বস্তু গ্রাস পরিমাণ পূৰ্ব্বক আহার করিলে বাহ অর্থাৎ স্থল শরীরের শৌচ হয়। চিত্তের মল (দ্বেষ অস্থয়াদি ) দূর করার (মৈত্রীকরুণাদি ভাবনা দ্বারা ) নাম অন্তঃশৌচ। ক্ষুধা তৃষ্ণ, শীত উষ্ণ, উখান ( দাড়ান ) উপবেশন ( বসা ), কাষ্ঠমৌন অর্থাৎ ইঙ্গিত দ্বারাও অভিপ্রায় প্রকাশ না করা, আকার মৌন অর্থাৎ কেবল মুখে কথা না বলা এইরূপ বিষয়কে দ্বন্দ্ব বলে, ইহা সহ করার নাম তপঃ, যথাসম্ভব কৃচ্ছ্বচন্দ্রায়ণ সান্তপন প্রভৃতি ব্ৰতকেও তপঃ বলে। উপনিষৎ গীতা প্রভৃতি মোক্ষশাস্ত্র অধ্যয়ন অথবা ওঁকার জপকে স্বাধ্যায় বলে । পরমগুরু পরমেশ্বরে সমস্ত কৰ্ম্ম অৰ্পণ করার নাম ঈশ্বর প্রণিধান, (এই ঈশ্বরপ্রণিধান দ্বারা ভগবানের প্রসাদে সৰ্ব্বদাই যোগযুক্ত হওয়া যায়, শ্লোক দ্বারা তাহাই দেখান হইয়াছে ) ঈশ্বর প্রণিধানকারী যোগী শয়ন করুন, বসিয়া থাকুন বা পথে পথে ভ্রমণ করুন তিনি স্বস্থ ( ব্রহ্মনিষ্ঠ ) তাহার সমস্ত বিতর্ক ( হিংসা প্রভৃতি, অথবা সংশয় বিপৰ্য্যয় ) বিনষ্ট হইয়াছে, তিনি অবিদ্যা সংস্কার প্রভৃতি সংসারের বীজ সকলের ক্ষয় অনুভব করিয়া নিত্যমুক্ত হইয়া ব্ৰহ্মাস্বাদ গ্রহণ করেন। এই বিষয়ে স্বত্রকার বলিয়া আসিয়াছেন “ঈশ্বর প্রণিধান করিলে আত্মজ্ঞান হয় ও ব্যাধি প্রভৃতি অন্তরায়ের বিনাশ হয়” ॥ ৩২ ॥ মন্তব্য। মেধ্যাভ্যবহরণাদি শৌচ নহে শোঁচের কারণ, কাৰ্য্যকারণের অভেদ উপচার হইয়াছে। সাধারণতঃ দ্বন্দ্বশব্দে বিরুদ্ধ দুই দুইটী বুঝায়, ক্ষুধা তৃষ্ণ প্রভৃতিতে তাদৃশ বিরোধ না থাকিলেও পারিভাষিক দ্বন্ধ বুঝিতে হইবে। দ্বন্দ্ব সহ করার অর্থ সকল অবস্থাতেই সমানভাব, যেমন শীতে তেমনই গ্রীষ্মে, অর্থাৎ শরীরের কষ্টে কষ্টবোধ না করা । নিত্যমুক্ত এইস্থলে নিত্যযুক্ত এরূপও পাঠ আছে। s g बशिषकि नमखहे अख:उक्षिद्र कांब्र५, ळ्खिलकिब्र निक्डिरे निष्ठाद्वैबबिङिरू २२