পাতা:পাবনা জেলার ইতিহাস ( ষষ্ঠ খণ্ড).pdf/১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম পঃ ] সাধারণ বিবরণ । , 속 উচ্চ শ্রেণীর লোকেরাই সহজে লোভে পপ্রিয় অনেক সময় ব্যভিচার ও অনাচার গ্রস্থ হয় ; সুতরাং মুসলমানগণের জনেকে হিন্দু হইত্তে মুসলমান ফক্টলেও তাহারা উচ্চ শ্রেণীর হিন্দু তদ্বিযয়ে সন্দেছ নাই। বৌদ্ধধৰ্ম্মবিল্পৰে বঙ্গদেশে বিশুদ্ধ ব্রাহ্মণ সংখ্যা হ্রাস হইয়াছিল, ভজন্তই কান্তকুজ হইত্তে ব্ৰাহ্মণ আনিতে হইয়াছিল। মুসলমান অধিকার কালে রাজবংশ ও রাজধানী গুনঃ পুনঃ পরিবর্তন হেতু নব নব রাজবংশ ও নূতন নুতন স্থানে রাজধানী স্থাপন হেতু বঙ্গে অনেক বিদেশীয় সৈন্তদামস্ত, শিল্পী, রঞ্জ-জামান্ত্য ও পারিষদবর্গের আগমন হইয়াছিল। এতদ্ব্যতীত অনেক মুসলমান ব্যবসায়িও তহাদের সহ এদেশে আগমন করত: মুসলমান সংখ্যা বৃদ্ধি করির ছিল। ইহারা আরও বলেন বিধবা বিবাহ মুসলমানদের মধ্যে জন সংখ্যাধিক্যের অন্ততম কারণ । এতদ্ব্যতীত হিন্দুদিগের মধ্যে অনেক মেহন্ত, গির, গিরি পুী প্রভৃতি উপাধিক ব্রাহ্মণগণ ভদে বিবাহ করেন না, তজষ্ঠ তাহদের বংশ বৃদ্ধি হইতে পারে না। এতদ্ব্যতীত অত্যন্ত্রকাল পর পরই সাধারণতঃ সলমানগণ একস্থান পরিত্যাগ করিয়া অন্যস্থনে বাসস্থান নিৰ্ম্মাপ করি। থাকে। পুনঃ পুনঃ স্থানত্যাগ হেতু, সহজেই তাহাদের স্বাস্থ্যোন্নতি ও উল্লুরোস্তুর বংশ বৃদ্ধি হইয়া থাকে। ছোলতাল ১৬ নবেম্বর ১৯২৩:২৬সংখম দ্রষ্টব্য। শেষোক্ত কারণগুলির কিয়দংশ সস্ত্য হইলেও, মুসলমান অধিকার কালের অব্যবহিত পূৰ্ব্ববর্তীকালের এদেশের অবস্থা পৰ্য্যালোচনা ক;িলো জানা যায়, হিন্দু রাজ্যাবসানে যখন পাঠান এমুখ মুসলমানগণ ক্রমে এদেশে রাজ্য বিস্তার করেন, তখন তঁহদের রাজ্য ও ধৰ্ম্ম বিস্তার একসঙ্গেই চলিয়াছিল। এদেশে যত বৈদেশিকঞ্জাতিগণ আগমন করিয়াছেন, তাহারে মধ্যে অনেকেই প্রথমে হয় ধৰ্ম্ম, না হয় বাণিজ্য ব্যপদেশে বঙ্গদেশে প্রয়েশ করিয়াছেন । ধৰ্ম্মপ্রচারক বা ব্যবসায়িগণকে বিদেশে রক্ষার্থ আসিয়া পরে বৈদেশিক রাজশক্তি এদেশে আপন প্রভাব বিস্তার করিয়া বলিয়ছে । পাবনা জেলার সহজাদপুর নামক পল্লীতে মক্‌ছন্‌ সাহেবের অঞ্চানন ও তথায় তৎকর্তৃক এথাকার মসজিদ নিৰ্ম্মাণ এদেশে মুসলমান অধিকারের প্রাক্কালীয় ধৰ্ম্ম প্রচারের উংকৃষ্টতর &লণ। uB DDBB BBB BBB BSBB BBB B DDS