গ্রন্থকারের নিবেদন
পাষাণের কথা “আর্য্যাবর্ত্তে” প্রকাশের জন্য প্রেসিডেন্সি কলেজের অধ্যাপক শ্রীযুক্ত খগেন্দ্রনাথ মিত্র মহাশয়ের অনুরোধে লিখিত হইয়াছিল। তিনি সংক্ষেপে পত্রিকার নামের সম্বন্ধে একটি প্রবন্ধ লিখিতে বলিয়াছিলেন কিন্তু ফলে তাহা একটা দীর্ঘ ক্রমশঃ প্রকাশ্য প্রবন্ধে পরিণত হইয়াছিল। লিখিবার সময় বিজ্ঞানাচার্য্য ডাক্তার শ্রীযুক্ত জগদীশচন্দ্র বসু, আচার্য্যপদ শ্রীযুক্ত রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী ও প্রবাসী সম্পাদক শ্রীযুক্ত রামানন্দ চট্টোপাধ্যায় মহাশয়দিগের নিকট নানাবিধ সাহায্য পাইয়াছি। ত্রিবেদী মহাশয় ও চট্টোপাধ্যায় মহাশয় লেখা শেষ হইলে উহা আদ্যোপ্রান্তে পাঠ করিয়া সংশোধন করিয়া দিয়াছেন। যাঁহার পদপ্রান্তে উপবেশন করিয়া প্রত্নবিদ্যার বর্ণমালা শিক্ষা করিয়াছি, সেই আচার্য্যপাদ মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী মহোদয় ইহার মুখবন্ধ লিখিয়া দিয়াছেন। তাঁহার উপক্রমণিকা না থাকিলে আমার উদ্দেশ্য বোধ হয় ব্যর্থ হইত। “পাষাণের কথা” প্রাচীন পাষাণের কথা হইলেও ইতিহাসের ছায়া অবলম্বনে লিখিত আখ্যায়িকা, ইহা বিজ্ঞানসম্মত প্রণালীতে রচিত ইতিহাস নহে।
৬৫ নং সিমলা স্ট্রীট, কলিকাতা,
|
|
শ্রীরাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়।
|