পাতা:পিশাচোদ্ধার.pdf/৮২

ভারতবর্ণের বিরুণ । $ পরাশর মহাঋষি সুবিজ্ঞ সুধীর । মৎস্যগন্ধা দেখি তিনি হয়েন অস্থিয় ॥ দাসকন্যা দেখে মুনি উন্মত্ত হইল । মৎস্তগন্ধে রাজি করি বিবাহ করিল ॥ গান্ধৰ্ব্ব বিধানে বিভকরে মঙ্গমুনি। এসব বৃত্তান্ত আমি ভারতেন্তে শুনি । মৎস্যগন্ধারের রূপ দেখি মনোহর । রসকুপে নিমগ্ন হইল মুনিবর। ওtহাতে জন্মিল পুত্র অতি গুণাকর। বেদব্যাস যার নাম শুন বীরবর। পিতা পুত্রে দুই জনে প্রবেশিল বনে । এলব বৃত্তান্ত ভাই সৰ্ব্ব লোকে জানে । ফিরে নাহি অমে ঋষি গৃহে পুনৰ্ব্বর। সংসারের ধৰ্ম্ম মুনি মা করিল অর। কিছু কাল মৎস্যগন্ধ প্রতীক্ষা করিল। কোন মন্তে ঋষি গৃহে পুনঃ ন আইল । অনাগত ঋধিকে দেখিয় রাজসুত । অশ্রুবহে দুই চক্ষে হয়ে দুঃখযুত । কন্যার রেদিন দেখি ধীবরের পতি। অন্তরেতে দুঃখ রাজা পাইলেক অতি ॥ শান্তনু নামেতে রাজ কৌরব প্রধান । বিধিমতে তীরে কন্যা করিল প্রদান । শাস্ত্রের নিয়মে বিতা দিলেন সুমতি । সন্ত্রীক সহিত দেশে আইল ভূপতি । হস্তিনায় আসি রাজা উৎসব করিল। চতুর্দিকে বাদ্যকর বাদ্য আরম্ভিল।