পাতা:পুতুলনাচের ইতিকথা - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৫০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

করিতে তিনি অস্বীকার করিলেন, রাগও করিলেন । শশী কর্তালি করিবে, গ্রামের জমিদার, তিনি শুধু দিবেন। পরামর্শ ? স্পর্ধা বটে। শশীর । শশী সবিনয়ে বলিল, অনামি কেন, আপনিই সব বিষয়ে হেড থাকবেন । উইলে তো লেখেনি বাপু ? অবস্থা বিবেচনা করিয়া শশী তখন বলিল, তবে থাক, বাস্ত মানুষ আপনি, এসব হাঙ্গামায় আপনার থেকে কাজ নেই । হাসপাতাল হলে যে স্থায়ী কমিটি হবে আপনাকে তো তার প্রেসিডেণ্ট হতেই হবে । মাঝে মাঝে iBqiD qDBBDS LBSLEK BB BDD iBDLDBD S DDLL DBDBD DS KDBDB TqLB বড় ব্যাপার। আমি কেন সামলাতে পারব বলুন ? প্রেসিডেন্ট হতে হবে নাকি আমায় ? -আপনি থাকতে আর কে প্রেসিডেন্ট হবে-শশী যেন আশ্চৰ্য হইয়া গেল । তখন শ্ৰীত হইয়া শীতল শশীকে খাতির করিয়া বসাইলেন, হুকুম দিলেন। জলখাবার আনিবার। বলিলেন, আর কে কে থাকিবে কমিটিতে ? শশী বলিল, কাকে নিলে সুবিধা হয় আপনিই যদি তা বলে দিতেন - শীতল বলিলেন, আমাদের মুন্সেফকে নাও না, উখারার সত্য হরিবাবুকে ? चांद्देनख्या गांठ्ठरव । শশী বলিল, বলব ওঁকে । তা হলে দুজন হল-আপনি আর সত্যহরিবাবু। আরও একজন চাই ৷ সাতগার হেডমাস্টার কেশৰীবাবুকে নিলে কেমন হয় ? এমন কৌশলে শীতলকে বশ করিতে পারায় এবার সহজেই যথারীতি কমিটি গঠিত হইল। শীতলের গৃহে সভ্যেরা একত্র হইয়া পরামর্শ করিতে লাগিলেন। মতান্তরের যে আশঙ্কা শশীর ছিল, দেখা গেল সেটা প্ৰায় অমূলক । মতান্তরের ভয়টা তার চেয়ে ওঁদেরও কম নয়। বিনয় ও নম্রতার মধ্যেও কোন বিষয়ে শশীর দৃঢ়তা উকি দিলে শীতলও সে বিষয়ে আর প্রতিবাদ করেন। না, সংঘর্ষ বঁাচাইয়া চলেন। সত্যহরি ও কেশব বৃদ্ধি, অত্যন্ত নিরীহ মানুষ। ঠিক হইল, ফণ্ড খুলিয়া চান্দা তোলা হুইবে, যাদবের ভাঙা বাড়ি ও জমি বেচিয়া সাতগা, উখারিা ও গাওদিয়ার সংযোগস্থলে রাসপাতালের জন্য জমি কেনা হইঞ্চৈ৷ শীতলের সভাপতিত্বে একদিন গ্রামে একটা সভা হইয়া গেল ! সভায় निgछद्म বক্তৃতী শুনিয়া নিজেই শশী হইয়া গেল অবাক । কে चांनिऊ CJ var সুন্দর বলিতে পারে! সভািট্রক্ষথেষ্ট উৎশু-ভা উত্তেজনার্স-স্বাক্ত হহুয়ািছল ২১২ কিন্তু শেষের দিকে হঠাৎ মুসলধারে ཚེར་ན། উত্তেজনা একটু নরম হইয়া S 8 tr