পাতা:পুতুলনাচের ইতিকথা - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৬৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নূতন আশার সঞ্চারে মতির মন আবার মোহে ভরিয়া যায়। চৌকিতে সে সযত্বে বিছানা পাতে ; টেবিলে সাজাইয়া রাখে তাহার সামান্য প্রসাধনের উপকরণ ; কাপড়-জামা কুঁচাইয়া গুছাইয়া রাখে আলনায় । টেবিল-ল্যাম্পে 'তেল-ভারিয়া সন্ধ্যা হইতে না হইতেই জালিয়া দেয়। বার বার সলিতাটা বাড়ায়ু কমায়। কতখানি বাড়াইবে ঠিক করিতে পারে না। আর বাড়াব’ ? না কমিয়ে দেব ? একটু কমিয়েই দি, কি বল ? কুমুদ হাসিয়া বলে, থাক না, ওই থাক । * জয়াই এবেলা রাধিয়াছে। রাত্রির খাওয়া-দাওয়ার পর জয়ার জন্য ঘরে জ্বইতে মতির আজ প্রথম লজ্জা করিল। জয় দাঁত আজিতে মাজিতে বলিল, দাড়িয়ে কেন ? ঘরে যাও । 歌、 তুমি আগে যাও দিদি। BBDBD DBBDB DBBS LDDLBDB BDBBD G0 DB D D DD DD YzBDSS BDB অবাক মানে। কি এমন রসিকতা যে এত হাসি । তারপর মুখ ধুইয়ামিতির হাত ধরিয়া জয় তাহাকে ঘরে লইয়া গেল। বলিল, ঘরে আসতে বৌ তোমার লজ্জা পাচ্ছে কুমুদ। 1 i কুমুদ চিত হইয়া বই পড়িতেছিল। বলিল, তাই নিয়ম যে ৷ বসে । না। যাই, ঘুম পেয়েছে, বলিয়া জয়া সেই যে চেয়ারে বসিল আর ওঠে না । বসিয়া বসিয়া গল্প করে কুমুদের সঙ্গে । কি যে সে গল্প আগামাথা কিছুই মতি বুঝিতে পারে না, থাকিয়া থাকিয়া জয়ার মুখ হইতে ইংরেজি শব্দ ছুটিয়া আসিয়া তাঙ্কাকে আঘাত করে। বন্ধু, জয় কুমুদের বন্ধু । কুমুদ যখন রাজপুত্র প্রবীরের রূপ ধরিয়া গাওদিয়ায় উদয় হয় নাই তখন হইতে বন্ধু । স্ট্রর্যায় মতির ছোট বুকখানি উম্বেলিত হইয়া ওঠে। সন্ধ্যার আনন্দের আর চিহ্ন থাকে না, i ಕಿ بود . حتی به হোটেলে ফন্টী জীবন ও কুমুদের বন্ধুদের আডড হইতে মুক্তি পাইয়া 嗣 মতি এখানে ইপি ছাড়িয়াছৈ","স্র বসািজবুর্গাওদিয়ার জন্য মন কেমন করে, আশায় কচি মেয়েটা বুক বাধিয়াছে, স্বপ্ন তো সে কম দেখিত না, সেগুলি যাক্ট