পাতা:পুতুলনাচের ইতিকথা - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২০৯

YNSO কেকের মাথায় কাজ করার অভ্যাস। শশীর কোনদিন ছিল না। মনের হঠাৎ-জাগা ইচ্ছাগুলিকে চিরদিন সামলাইয়া চলিবার চেষ্টা করে। তবে এমন কতকগুলি অসাধারণ জোরালো হঠাৎ-জাগা ইচ্ছা মানুষের মধ্যে মাঝে মাঝে জাগিয়া ওঠে, যে সে-সব দমন করার ক্ষমতা কারো হয় না । সকালে উঠিয়া কিছুই সে যেন ভাবিল না, কোন কথা বিবেচনা করিয়া দেখিল না, সোজা পরানের বাড়ি গিয়া রান্নাঘরের দরজার সামনে দাড়াইয়া বলিল, একবার তালবনে আসবে বৌ ? - কুসুম অবাক । তালবনে ? কেন, তালবনে কেন এই সকালবেলা L S SS SDBS DOY DDD LGBY কথা বলবেন ? হাসব না। কঁাদব ভেবে পাইনা ছোটবাবু। জন্মবয়সে আজ প্ৰথম আমাকে ^ যেচে কথাটা বলতে এলেন, তাও তালবনে ডেকে । शन् ड्रांत्रिं खोंगछिं ॥ তালবনের সেই ভূপতিত তালগাছটায় শশী বসিয়া রহিল, এমনি সকালবেল একদিন তাকে ভাকিয়া আনিয়া কুসুম যেখানে বসিয়া মতির কথা শুনিয়াছিল । খানিক পরে আঁচলে রাধা চাবির গোছা খেলাচ্ছলে মৃদু মৃদু শব্দে বাঙ্গাইতে বাজাইতে কুসুম আসিল । এত উৎফুল্প কেন কুসুম আজ, কাল যে চিরতরে বিদায় গ্ৰহণ করিবে ? মুখখানা একটু তাহার স্নান দেখাক, চোখেঞ্জাব গোপন রোদনের চিহ্ন ? কথা শশী বলিতে পারিল না। নিজের মুঞ্জখান স্নান করিয়া কুসুমের অভাব দেখিতে লাগিল । হাসব ?-কুসুম জিজ্ঞাসা করিল ! কেন, হাসবে কেন ? কুহুম হাসিয়া বলিল, আমার হাসি দেখলে আপনার মন নাকি জুড়িয়ে যায় ? অম্বাই শুধোচ্ছি। শশী বলিল, তামাসা করার জন্তে তোমায় এখানে ভাকি নি বেী । , আহা, তা তো জানি না । তামাসাই করলেন চিরকাল, তাই ভাকরে মনে হয় তামাসা করার জঙ্গেই বুঝি ডেকেছেন। বসি তবে । বসে শুf कि अछ धांकनन। s ܘ ܓ staur-38