পাতা:পুতুলনাচের ইতিকথা - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

যাক্স নেই। পরবর্তী জ্ঞান সে পাবে কোথায় শশী & -যেমন তোমরা সব একালের ভাক্তার, তেমনি সব কবিরাজ-দৃষ্টিহীন অন্ধ সব । গাছের রস নিৎড়ে ওষুধ করলে, গাছের পাতায় ওষুধের গুণ এল কোথা থেকে ? সূৰ্যবিজ্ঞান যে জানে সে শেকড়-পাতা খোজে না। শশী, একখানা আতশী\র্কাচের জোরে সূৰ্যরশ্মিকে তেজস্কর ওষুধে পরিণত করে রোগীর দেহে নিক্ষেপ করে,-মুহুর্তে নিরাময় । মোটা মোটা বই পড়ে ছুরি-কাটা চালাতে শিখে কি হয় ? মনে মনে শশী রাগে ৷ গ্ৰাম্য মনের অপরিত্যাজ্য সংস্কারে সেও যাদবকে ভক্তি কম করে না, তাই সায় না দিলেও তর্ক সে করিতে পারে না । বাড়ির সামনে আসিয়া যাদব বলেন, কলকাতা থেকে আঙুর এনেছি, sst c-C વૃe শশী-মুখে-বিরুদ্ধ সমালোচনা করিলেও শশীকে যাদব কি স্নেহ করেন, স্নেহ ও বিদ্বেষ যার কাছে সমান ? শশী বলিতে পাবুে না আঙুর খাওয়ার শখ LTB BH S BDBD DBDDY DBuDLDL0B DDDL S ডাইনে বাড়ির ভাঙা অংশের স্তুপ, তার পিছনে সাহাদের দশ বছরের পরিত্যজন্তু ভিটা । ভারী কাষ্ঠের জীৰ্ণ কপাটে যাদব লাঠি ঠোকেন। ভিতর হইতে সাড়া লইয়া পাগলদিদি দরজা খুলিয়া বলেন, আজ ফিরলে কেন গো ? শশী এয়েছে না কি সাথে ? এসো, ভেতরে এসো। ’ মুখে একটাও দাতা নাই, তোবড়ানো গাল, পাকা চুল,-পাগলদিদিকে যাদবের চেয়েও বুড়ো দেখায়। পিঠটাও পাগলদিদির একটু বাকিয়া গিয়াছে । তবু, শীর্ণ জরাগ্রস্ত দেহে ক্ষীণ প্ৰাণটুকু লইয়া পাগলদিদি ফোকলা মুখে অনবরত হাসেন-এই ভাঙা বাড়ি, ডোবা জঙ্গল ভরা এই গাওদিয়া গ্ৰাম, এখানে, তাহার বার্ধক্যপীড়িত জীবন, সব যেন কৌতকময়-ঘনানো স্বত্যর স্বাদে পাগলদিদি কৌতুকময় । শশী বসিলে চিবুক ধরিয়া বলেন, বড়কর্তা বাড়ি ছিল না জানতে না বুঝি ছোটকৰ্তা ? এলে না কেন গো ? ডুরে শাড়িটি পরে, চুলটি বেঁধে কনে বৌটি CSICEF CDN SCR fSSIN CNSAto CTCDU আঙ্গুলি স্বাদৰ ব্যাগে ভরিয়া আনিয়াছেন । বাহির করিয়া দেখা গেল। চাপ লাগিয়া অর্ধেক ফল গালিয়া গিয়াছে। ব্যাগে একটি জামা, দুখানা কাপড়, গামছা এই সব ছিল, আঁজুরের DBDLD DBBD SLuDBB BDDB S S BD অপ্ৰতিভ হইয়া হাসেন। পাগলদিদি বলেন, দ্যাখে দাদা বুড়োর বুদ্ধি, ব্যাগে অন্তরে ফলে এনেছেন ! কেন, घञ। খুলে বেঁধে আনতে পারবে না ?-- পাগলদিদিও হাসেন, মুখের চামড়া কুঞ্চিত হইয়া হাজার রেখার স্থষ্টি হইয়া SR&