পাতা:পুতুলনাচের ইতিকথা - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কিনে আনবেন। --মতির মনে হয় মাকড়ি কেনার আগে প্ৰবীর তীৰে । কিনিয়া ফেলিয়াছে । তাহার, মাকড়িটা পকেটে ভরিয়া কুমুদ চলিয়া গেলে পুকুরঘাটে বসিয়া বসিয়া সে এই কথাটাই ভাবে । তাহাকে একটা মাকড়ি দেওয়া প্ৰবীরের কাছে কিছুই নয় । আর কত মেয়েকে হয়তো সে অমন কত দিয়াছে। , বেশি। না থাক, যাত্রার দলে দুটো একটা মেয়েও কি নাই ? তবু তাহাকেই মাকড়ি দিতে চাওয়ার জন্য প্ৰবীর কি অভয়ানক ভাল ! LBDDS LLLLLBBS BD LLDL DLLS BBYK S S SKB BKS SBB দিয়াছে। রোজ রোজ যাত্রা শোনা কি ? একদিন শুনিয়া আমি আছে আজ বাদ যাক, কাল আবার শুনিবে । পরান ওদের যাত্ৰা তলিতে যাওয়া পছন্দ করে না । কেন করে না তাৱ কোন কারণ নাই । ওরা যাত্রা শুনিয়া বেলা দশটা পৰ্যন্ত পডিয়া পড়িয়া ঘুমাক আর না ঘুমাক পরানের কিছুই আসিয়া যায় না। প্ৰতিদিন প্ৰদোষের আধা অন্ধকারে যে যখন বাহির হইযা যায়, এ বাডিতে কারো ঘুম ভাঙে না। তাহা সুখ-সুবিধার দিকে তাকানোর অভ্যাস এ বাড়িতে কাহারো নাই । ভু এক বেল ভাতের বদলে মুড়ি খাইয়া থাকিতে হইলে নালিশ করা পর্যানুকে দিয়া হইয় উঠে না। তবু সে চায় না বাড়ীর মেয়েরা যাত্রা শুনিতে যায়-পর পা দুদিন যাত্রা শুনিতে যায় । তুমি যাবে না ? না, নিজের বেলা ভিন্ন নিয়ম ? কুহুম বলিল । -য়ে झiञ्चिाएछ । আমার সঙ্গে তোমার কথা কি ? ব্যাটাছেলে নাকিত ? তুমি গেলে আমিও যাব। আমি যাব না। তবে ! পরানও মাঝে মাঝে গে। ধরিতে জানে কুসুম বলে, তুমি যাও না যাও আমি কিন্তু যাব। চুলোয় যাও । মুখে যাই বলুক, কুষম যাত্রা শুনিতে যাওয়ার কোন আয়োজনই কারণ স। পাড়ার অনেক বাড়ির মেঙ্গেরা যাইবে। কুসুমও তাদের সঙ্গে যাইতে পারে । কিন্তু যাওয়ার চেয়ে না যাওয়ার মধ্যেই এখন রাগ ও অভিমান -এসটি প্ৰকাশ পায় ; জিদও তা হাতেই বজায় থাকে বেশি। दूरुँग তাই সারাট চুপুর ঘুমাইয়া কাটাইয়া দিল । সন্ধ্যার সময় বাজনার শব্দ শুনিয়া অস্থির হইয়া উঠিল মতি ৷ প্ৰবী (RNC)