পাতা:পুত্রশোকাতুরা দুঃখিনী মাতা এবং নায়কশোকাতুরা দুঃখিনী নায়িকা.pdf/২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১২ । পুত্ৰশোকাতুর দুঃখিনী মাতা। স্পর্শ করিও না, যতক্ষণ পর্যন্ত ষমরাজ না আইসেন। ততক্ষণ ভূমি এস্থানে বলিয়া থাক... তিনি আশ্বতপ্রায় ; মুহুর্ভেকের মধ্যে জাসিতে পারবেন । তিনি আসিয়া ब६कांजीन dहे फ्रांब्रांशांइरिक उं९*ाप्लेब कब्लिटरम, ऊर्थनं । তুমি থমক দিয়া নিবারণ করিয়া কহিও, “মমরাঙ্ক! সাবধান হও, এফুলের চারটিকে তুমি কোন মতে উপড়াইও না, যদি উপড়াও এখনই আমি বাগানের আর জীয় ফল গাছকে একবারে উপড়াইয় ফেলিৰ ”। এ কথা শুনিলে যমরাজা অতিশয় উৎকণ্ঠিত হইবেন । , শুন বাছা অত্রস্থ প্রত্যেক বৃক্ষ বিষয়েই যমরাজকে পরমেশ্বরের নিকট বিজ্ঞাপন করিতে হয়, ঈশ্বরের অনুমতি ন হইলে তিনি এখানকার একটিও উদ্ভিজ্জ উৎপাটন করিতে সমর্থ হন না । ৰুদ্ধ দুঃখিনী জননীকে এইরূপ উপদেশ দিতেছে এমত সময়ে শীতল বায়ু সঞ্চালন হইতে লাগিল। তাহতে নেত্ৰ হীন৷ মাতা মনে মনে বিবেচনা করিলেন, এবার বুঝি যমরাজা আসিতেছেন । যাহা বিবেচনা করিয়াছিলেন, তাহ যথার্থই হইল । বাস্তবিক যমরাজাই তথায় আগমন করিয়া উহাকে জিজ্ঞাসা করিলেন তুমি কে, কিপ্রকারে এখানে অসিবার পথ জানিতে পারিলে ? অার কিরূপেই বা অমা অপেক্ষা এত শীঘ্ৰ আসিয়াছ ? তিনি উত্তর করিলেন, যমরাজ ! অধিক কথা বলিবনা, আমি বালকের মাতা, অ’মি যে কিরূপে এত শীঘ্র আইলাম একথা জিজ্ঞাসা করিবার প্রয়োজন নাই। অনন্তর মৃত্যু হস্ত বিস্তারিয়া বালকের জীবন স্বরূপ সেই কোমল পুষ্পচারাটি উৎপাটন করিতে উদ্যত হন, এমত