পাতা:পুত্রশোকাতুরা দুঃখিনী মাতা এবং নায়কশোকাতুরা দুঃখিনী নায়িকা.pdf/২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

鴨 পুত্ৰশোকাতুর ছখিনী মাতা। ১৩ সময়ে দুঃখিনী মাত উদ্বিগ্ন চিত্তে উহা দৃঢ়ৰূপে জড়ইয়া ধরিলেন, পাছে তাহার পাতা গুলীতে অীচ লাগিয়া উহ! ভাঙ্গিয়া যায় এজন্য বিশেষরূপে স্বত্ব করিতে কোন ক্রটি করিলেন না। তখন মৃত্যু ঐ দুঃখিনীর হস্তে নিশ্বাসবায়ু ক্ষেপ করিতে লাগিলেন। উত্তর দিকের বায়ু, বা কত শীতল ! উহার নিশ্বাস তদপেক্ষ ও অধিক শীতল হওয়াতে, শীতে ঐ মাতার হস্তদুটি কম্পান্বিত হইয়। ক্রমে ২ জড ও শিখিল হইয়া আসিল, পুৰ্ব্ববৎ আর দৃঢরুপে ধরিয়া থাকিতে পারিলেন না। মৃত্যু কহিলেন অরে অৰলী নারী, আমাকে পরাজয় করা কি তেীর ক্ষমতাতে হইতে পারে । মাত বলিলেন অামি পারিনা যথার্থ বটে, কিন্তু বিশ্বনিয়ন্ত পরমদয়ালু পরমেশ্বর অবশ্যই পারেন । এই কথাতে ধৰ্ম্মরাজ তাহার প্রতি প্রফুল্ল হইয়া কহিলেন; ভদ্রে! তুমি যে ঈশ্বরের কথা কহিতেছ, আমি র্তাহারই কিঙ্কর, কায়মনোবাক্যে অামি র্তাহাকে মান্য করিয়া তত্ত্বদ্যানে মালীর কৰ্ম্ম করিয়াথাকিস তোমকে বিশেষ পরিচয় কহি শুন, অজ্ঞাত অপরিচিত এক অনিৰ্ব্বচনীয় রাজ্যের মধ্যে সেই পরমদয়ালু পরমেশ্বরের অতিপ্রশস্ত অশোকনামে একটি মনোহর উদ্যান আছে, তাহাতেই আমি তাহার মনোনীত উত্তমোত্তম রক্ষ এবং পুষ্পবৃক্ষসকল সৰ্ব্বদা রোপণ করিয়াথাকি সে বাগানের যে কত শোভা, এবং তথাকার চমৎকার উদ্ভিজ্জ, সকলই বা কি প্রকার বৰ্দ্ধিত ও প্রফুল্ল হয়, তাহা আঁমি তোমাকে বর্ণন করিয়া বলিতে পারি ন! । তখন মত বিনীতভাবে অনর্গল অশ্রু নিক্ষেপ : ; tk