পাতা:পুরাতনী মুসলিম নারী চিত্র - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১০৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভেলুয়া করিয়া দিলেন । তারপল্প এক নিভৃত প্ৰকোষ্ঠে আমির ফকিরকে ড়াকাষ্ট্ৰীয়া কথাবাৰ্দ্ধা বলিতে লাগিলেন, ঃ- মুনাপা কাঞ্জি বলিলেন, “ফকির } ভাল করিয়া ভাবিয়া চিন্তিয়া দেখিলাম, তোমার বিপদ এইখানেই শেষ হইল না । ভুনি গরীব ফকির, কিন্তু তোমার স্ত্রী অপূর্ব সুন্দরী । এই আগুন বস্ত্ৰ দিয়া ঢাকিয়া রাখিবার চেষ্টা তোমার পক্ষে বাতুলতা মাত্র । তোমার YS DDDBDBDBDB SYDDD DBtBuDuD uBtBDBD DDS SSS S OBgD iBtt GBDBDBu সদাগরের হাত হইতে ইহাকে রক্ষা করিলাম । কাল আর এক সদাগর আসিয়া ইহাকে টানাটানি করিতে আরম্ভ কৰিবে । আমার হাতে অনেক গুরুতর মামলা রহিয়াছে । সেই সকল থাকিতে বয়ংব্যাক্স তোমার স্ত্রীর মামলা লইয়া আমি ঋক্ষাটি পোহাইতে পারিব না। আমি ভেলুয়াকে আমার অপারে ব্ৰাখিতে চাই । সেখানে আনি অতি সাবধানে ইহাকে রাখিব, ভাল খাইবে, ভাল পরিবে, সোনার খাটে শুইয়া থাকিবে । তুমি একেবারে দায়মুক্ত, আর মোকদ্দমার তদ্বিগ্ন কঙ্গিতে এখানে আসিন্তে হইবে না।” এই বলিয়া কাঞ্জি ফোকলা মাড়ি দেখাইয়া হামিলেন । সেই হাসিতে ‘ভান্থার মুখ বীভৎস দেখাইতে লাগিল । ফকির ক্রোধে কম্পিত হইয়া কটক্তি করাতে কাঞ্জির পাইকেরা গলা ধরিয়া অামিরকে ঘরের বাহির করিয়া দল ; ভেলুয়া কদলীপষ্ট্রের মত সেইখানে দাড়াইয়া কঁাপিতেছিল, স্বামী বিতাড়িত হইলে মুচিস্থত হইয়া ঢলিয়া পড়িল । আমির পাগলের মত ছুটিয়া চলিলেন । বনবাদার নদী-নদী-নালা। o S