6-8 পুরু-বিক্রম নাটক । শিরোনামা ! “রাজাধিবাজ মহারাজ তক্ষশীল প্রবল-প্রতাপেযু।” (বিস্মিতভাবে একটু উঠিযা বসিয়া ) এ কি ?—এতো আমার পর না, এ যে রাজ তক্ষশীলের পত্র – রাজকুমারী ঐলবিলা সেই কাপু ক্য নরাধমকে এইরূপ পত্র লিখবেন ?—একি কখন সম্ভব – “প্ৰাণেশ্বর ”—“প্ৰাণেশ্বব!” – তক্ষশীল তার “প্ৰাণেশ্বর !” আমি কি স্বপ্ন দেখছি, না আমাব পড়তে ভ্ৰম হ’ল ? দেখি ( পুনৰ্ব্বার পাঠ ) ন । আমার তো ভ্রম হয নি, এযে স্পষ্টক্ষিবে তার নাম লেখা বসেছে,– । হা ! অবশেষে কি এই হ’ল ? ( হতাশ হওত শলা পুনৰ্ব্বাব শুষ্টস পড়ন ) একটু পূৰ্ব্বে কোথায় আমার মন গগন স্পশ কছিল, এখন কি না তেমনি দারুণ পতন । নিষ্ঠুব প্ৰেম ! মানব-হৃদয়কে নিলে তোর কি এইরূপ ক্রীড়া ?-আব তোর কুহকে আমি ভুলব না, অব তেবে মায়ায় মুগ্ধ হব না। পৃথিবীর ধন, পৃথিবীব যশ, পৃথিবীর সুখ, পৃথিবীর সম্পদ, পৃথিবীব আব সকলি ঘেরূপ,—আজ জানলেম পার্থিব প্রেম ও সেইরূপ । ( পত্রবাহকের হস্তে পত্র প্রদান কবন্ত প্রকাশ্যে) এই নেও,--রাজ তক্ষশীলের পত্র ভূমি আমার কাছে নে নিয়ে এসেছ ? | পন্থবাহক । আজ্ঞা,—আমাকে মানো করবেন। আমি বার্তা ঐলবিলার একজন প্রজ, সম্প্রতি আমি দেশ থেকে এসেছি, এখন কার কাহাকেও চিনিনে। রাণী বলেছিলেন যে, রাজ তক্ষশীল সমর ক্ষেত্রে আছেন, লোকের মুখে সন্ধান (ಡ್ বপক্ষেত্র পর্যন্ত আf
পাতা:পুরু-বিক্রম নাটক.djvu/৮৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।