পাতা:পুরোহিত-দর্পণ.djvu/৮৬৯

¢भ ६७ 1 * জাতাপহারিণী-পূজা । ህሙማልን› তুঙ্গোত্তমং ভীষণম্ ॥ শোঘন্ট্রং নীলবর্ণভিং রক্তনেত্ৰং মহাবলম্। সদা প্ৰমত্তং স্বেরাস্তং খড়গখট্রাঙ্গধারিণম্ ॥ চতুঃষষ্টিযোগিনীভিরাবৃতং দানবৈযুতম্। অশীত্যধিককোটানাং সহঅৈশ্চ সমন্বিতম্। রক্তাশ্ববাহনং রক্তকেশং পিঙ্গললোচনম্। ঘন্টা-ঘর্ঘররাবৈশ্চ চরণেষু বিরাজিতম। শূলচৰ্ম্মধরং কুরং হৃদয়ং ক্রসন্নিভম্। সিংহরাবং মহাকায়ং বাদ্যভাণ্ডশতৈৰ্ভূতম্ ॥” এইরূপে ধ্যান করিয়া মানসোপচারে পূজা করতঃ পুনরায় অঙ্গন্যাসাদি করিয়া ধ্যান করিবে ও আবাহন করিয়া “ওঁ হ্রাং শোঘটায় নমঃ" ইত্যাদিরূপে ষোড়শোপচারে পুজা করিবে । পরে কৃষ্ণকুমারাদি স্বাদশ ভ্রাতার পূজা করিবে। যথা—“কাং হৃদয়ায় নমঃ” ইত্যাদিরূপে অঙ্গন্যাসাদি করিয়া ধ্যান করিবে । যথা—“ওঁ কৃষ্ণবর্ণং মহাকায়ং খড়গখট্রাঙ্গধারিণম্ । শ্বেতাশ্ববাহনং দৈত্যং রক্তমাল্যাকুলেপনম্। ন্মেরাস্তং সুন্দরং শুক্লং পিঙ্গাক্ষং পিঙ্গকেশরম্ ! বন্দে কৃষ্ণকুমারঞ্চ ভয়দং পীতবাসসমূ ॥” এইরূপে ধ্যান করতঃ মানসোপচারে পুজা করিবে। পরে পুনরায় অঙ্গন্যাসাদি করিয়া ধ্যান করিবে এবং আবাহন করতঃ “ওঁ কং কং ং কেং কৈং কোং কেীং কঃ ইদমাসনং ওঁ কৃষ্ণকুমারায় নমঃ” এই মন্ত্রে ষোড়শোপচারে পুজা করিলে । তদনন্তর পুষ্পকুমারের পূজা করিবে -“পাং হৃদয়ায় নমঃ" ইত্যাদিরূপে অঙ্গন্যাসাদি করিয়া ধ্যান করিবে, যথা—ওঁ পুষ্পহস্তং মহাকায়ং পুষ্পচাপকরং পরম্ । পুষ্পমালাধরং কান্তং দিব্য গন্ধান্নুলেপনম্ ॥ তপ্তকাঞ্চনবর্ণতং বন্দে পুষ্পকুমারকমৃ। রক্তাশ্ববাহনং ক্রুরং রক্তাস্তং রক্তবাসসমূ ॥” এইরূপে ধ্যান করিয়া মানসোপচারে পুজা করতঃ পুনঃ অঙ্গন্যাস ও করষ্ঠাস করিয়া ধ্যান ও আবাহন করিবে। পরে “ওঁ পুষ্পায় পুষ্পহস্তায় স্বাহা ইদমাসনং ওঁ পুষ্পকুমারায় নমঃ" এই ক্রমে ষোড়শোপচারে পূজা কলিবে । -- অতঃপর রূপকুমারের পূজা করিবে —“রাং হৃদয়ায় নমঃ" এইরূপে অঙ্গন্যাসাদি করিয়া ধ্যান করবে। যথা—“ওঁ বন্দে কাঞ্চনবর্ণাভং দ্বিভূজং শূলহস্তকমূ। সুন্দরং সুশ্ৰুবং শান্তং নানাপুষ্পবিহারিণম্ ॥ রক্তবস্ত্রং রক্তনেত্ৰং রক্তমাল্যামুলেপনম । সৰ্ব্বরক্তবিভূষঞ্চ বন্দে রূপকুমারকস্ ॥” এইরূপে ধ্যান করিয়া মানসোপচারে পূজা করতঃ পুনরায় অঙ্গন্তাসাদি করিয়া ধ্যান ও আবাহন করিবে। পরে “ওঁ ষ্ট্রং রূপকুমারায় স্বাহা ইদমাসনং ও রূপকুমারায় নমঃ" এই মস্ত্রে ষোড়শোপচারে পূজা করিবে । অতঃপর হরিপাগলের পূজা করিবে। “ওঁ ঐং হৃদয়ায় নমঃ” এই ক্রমে