পাতা:পূজা ও সমাজ - অবিনাশচন্দ্র চক্রবর্ত্তি.pdf/১১৪

Σ 6छ्-2त6 / দেহে, স্বাচ্ছন্দ্য থাকিতে পারে না। ক্ৰোধের উন্মা, দেহ, মন ও মস্তিষ্ককে BDB S BiBBB BDLLDLSS SSDuuuB DK LkBD MBDDuDBD DBDLYBD DKK S কিন্তু কাম-ক্ৰোধ এই দুইটাকেই হরণ করে । ( ( ) ਕੋਰਿ ਠਨ | ইন্দ্ৰিয় সংযত না হইলে কেবলই বিপদ। যথেচ্ছ ব্যবহারে ইন্দ্ৰিয় ক্ৰমশঃ নিস্তেজ, শক্তিহীন, সঙ্গে সঙ্গে দেহ ও শক্তিহীন হইয়া পড়ে। দুর্বলতা রোগের সহায়, রোগ দুৰ্ব্বলতার সহায়। দুর্কলহসদয় কামক্ৰোধাদির প্ৰিয়নিকেতন, বীরস্থলদয়ে উহারা বড় একটা স্থান পায় না । কাম নিজে দুর্বল তাইলেও তুৰ্ব্বালচিত্তে অত্যন্ত বল প্ৰকাশ করে । অতএব কামরিপুকে বশীভূত করা সৰ্ব্বপ্রযত্নে কৰ্ত্তব্য। এই জন্যই পুরাকালে আৰ্য্যসমাজে ছাত্রজীবনে ব্ৰহ্মচর্য্যের ব্যবস্থা ছিল । ছাত্রজীবনে ব্ৰহ্মচৰ্য্যপালন একান্ত আবশ্যকীয়। এই হিতকর প্রথার পুনঃ প্ৰবৰ্ত্তন করিলে ছাত্রদের সুতরাং দেশের প্রভূত কল্যাণ সাধিত হইবে। ব্ৰহ্মচৰ্য্য শব্দের সঙ্কীর্ণ অর্থ ‘অবিবাহিতাবস্তা” (Celibacy) পরিত্যাগ করিয়া সাধারণতঃ “ইন্দ্ৰিয়-সংযম”ই প্ৰকৃত তাৎপৰ্য্য গ্ৰহণ করিতে হইবে । অসংযত বলবান অশ্ব যেমন আরোহীকে বিপথে লইয়া যায়, যৌবনকালে প্ৰবল ইন্দ্ৰিয়সকল সেইরূপ তরলমতি যুবকদিগকে কুপথে চালাইতে প্ৰয়াস পায় । সুতরাং সংযম শিক্ষা আবশ্যক। কিন্তু ইহা ত সহজ কথা নয় । চক্ষু, কৰ্ণ, রসনা প্রভৃতি ইন্দ্ৰিয়গুলিকে বশে আনিতে হইবে, কামক্রোধাদি রিপুগুলিকে দমন করিতে হইবে, এইরূপ মৌখিক উপদেশ দিলেই কোন কাজ হইবে না, ’’ইন্দ্ৰিয়সংযম छहैंgद ना । दाल]कवि