পাতা:পূজা ও সমাজ - অবিনাশচন্দ্র চক্রবর্ত্তি.pdf/১৩৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

YS কলাবিদ্যা । আবার “যদিও না থাকে সুর তাল জ্ঞান, যদিও না থাকে রাগরাগিণী বোধ,” তথাপি প্ৰায় সকল মনুষ্যই আপনার ভাবে আপনি মজিয়া সময়ে সময়ে গান ধরে । সমাজের সৃষ্টি হইতে সৰ্ব্বকালে সৰ্ব্বদেশেই ইহার আদর দেখা যায় । মহাকবি সেক্ষপীর (Shakespeare) বলিয়াছেন, “হৃদয়ে যার সঙ্গীতের ঢেউ খেলে না, সঙ্গীতে যার মন টলে না, গলে না, এমন লোককে বিশ্বাস করা যায় না ।” "The man that hath no music in hims( f, Nor is not moved with concord of sweet sounds, Is fit for treasons, stratagems and spOi8. 来 ی** 来源 I let no such man be trusted.” l/erc/a 11 f, 0/ lic/lice. কোকিলের কলকাকলী সকল পক্ষীর নাই। সকল মানুষই সুগায়ক হইতে পারে না । কিন্তু যত্ন ও শিক্ষার গুণে অনেকেই সঙ্গীতবিদ্যায় অন্ততঃ কিছু জ্ঞান লাভ করিতে পারে। একঘেয়ে, শুষ্ক, গদ্যময় জীবনকে সরাস-প্ৰফুল্ল, পদ্যময় করিতে হইলে সঙ্গীতের আশ্রয় লইতে হয় ; সযত্নে বীণাপাণির চরণসেবা করিতে হয়। y, বঙ্গদেশের অনেক অঞ্চলে সঙ্গীতের চর্চা উপযুক্তরূপে হয় না। এই শাস্ত্রের অনুশীলনে প্রবৃত্তি অনেকেরষ্ট দেখা যায় না। কারণ, সঙ্গীতে জ্ঞান না থাকিলেও অর্থার্জনের ৯কোন ব্যাঘাত ঘটে না। ইহা সত্য বটে, কিন্তু জীবনের ভার লাঘব করিতে হইলে, বিশ্রামসুখ উপভোগ