পাতা:পূজা ও সমাজ - অবিনাশচন্দ্র চক্রবর্ত্তি.pdf/১৪০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S\OS কলাবিদ্যা । LBBD BD DD DBDS DD uSDBDBBBDB DDD DDD S S uDDS BBBBD ব্ৰহ্মানন্দ সম্ভোগ হয় না ; সাধনা চাই, তপস্যা চাই । কবির হৃদয় চিরকালই প্রশস্ত, শুষ্কতার বিরোধী, চাতকপক্ষীর ন্যায় উৰ্দ্ধগগনবিহারী । বিষয়াসক্ত সাধারণ লোকের সঙ্কীর্ণ হৃদয় কবি-হৃদয়কে স্পর্শ করিতে পারে না, এই উভয় হৃদয়ের মিল-মিশ হয় না। কবির কল্পনা কৰ্ম্মব্যস্ত বিষয়ীর ভাল লাগে না । আবার, বৰ্ত্তমান বঙ্গক বিদিগের অনেকেই পূর্বকালীন বহুমূল্য ঢাকাই জামদানী সুন্মবস্ত্রের ন্যায়, ভাবসুন্ম কবিতা লিখিয়া থাকেন। তাহা “মুখে বুঝিবে কি, পণ্ডিতের লাগে ধাধা” । ঢাকাই সূক্ষ্ম কাপড় সর্বসাধারণের ভোগে না আসিয়া, ধনীবিলাসীদিগেরই ভোগে আসি ৩ । বৰ্ত্তমান অধিকাংশ কবিতাও জন সাধারণের অযোগ্য, আভোগ্য । এই জড়-প্ৰিয়তার যুগে, কঠোর বাস্তবতার দিনে, লোকের কেবল করম্পর্শক্ষম স্থূলবস্তু লইয়াই ব্যস্ততা, ভাব রাজ্যে বিচরণ করিবার প্রবৃত্তি নাই, রুচি নাই। আবশ্যকতা-বোধও নাই। কিন্তু আবশ্যকতা যথেষ্ট আছে। উপযুপরি অনেক দিন মুহুরী বা কলাই দাল খাইতে খাইতে মুখে অবশ্যই অরুচি জন্মে, স্বাস্থ্যেরও বিস্ত্র জন্মায়। তাই অন্যবিধ দাল, তারকারীর ব্যবস্থা করা আবশ্যক। সেইরূপ প্ৰতিদিন না পারিলেও মধ্যে মধ্যে যথাকালে কাব্যসাহিত্যের চর্চা করিয়া মনের রুচিটাকে একটু একটু বদলাইয়া লইতে হয়। ইহাতে মনের রুক্ষ্মতা দূর হইয়া স্নিগ্ধতা জন্মে। প্ৰতিনিয়ত বস্তুজগতের বস্তুরাস পান করিয়া করিয়া সংসারটা রসহীন বলিয়া বোধ হইলে, মাঝে মাঝে উচ্চ গ্রামের ভাব রাজ্যে মনকে লইয়া গেলে, মনে একটা নূতন বল, নূতন তেজ ও ফুৰ্ত্তি আসে। বস্তুরস नवौंङ्ङ रुश्त्र। बहूबङब श्त्र ! cयमन কঠোর শারীরিক শ্ৰমে শরীর অবসন্ন হইলে, আহার ও নিদ্রার পর শরীরে একটা নুতন বল আসে,