পাতা:পূজা ও সমাজ - অবিনাশচন্দ্র চক্রবর্ত্তি.pdf/১৯১

ভীৰুতা ও সাহস । Nðbr NSD মহাপ্ৰাণ যিশু ধৰ্ম্মের জন্য, সরলাসত্য প্রচারের জন্য প্ৰাণ দিয়া লোকের প্ৰাণসঞ্চার করিয়া গিয়াছেন । তাতার ফলে অস্থাপি যথার্থ খৃষ্টান, rices TT DDDDDS BBBB 0 DBBDS yBYJSS DBDDDB S BBBDS BDD জন্মেণির মাটিন লুথারকে কত নিগ্ৰহ ভোগ করিতে হইয়াছিল। পাশ্চাত্যদেশে এই প্রকারে কত মনীষী-মহাত্মা সত্য ও ন্যায়ের জন্য সঙ্কীর্ণ, অনুদারনীতিক সমাজের নিকট কত নিষ্ঠুর, অমানুর্ষিক নিৰ্য্যাতন সহ করিয়াছেন, তাহা তাহদের জীবনবৃত্তে বিবুত আছে । তত্তৎকালীন য়ুরোপ-সমাজের ঘোরতর নৃশংসতা স্মরণ করিলে মনে যুগপৎ বিষাদ ও হর্ষের উদয় হয়। বিষাদ —অন্যায় নির্যাতনে, হর্ষ—ন্যায়ের জয়দর্শনে। যেমন নূতন তত্ত্ব উদ্ভাবিত হইল, অমনি সমাজ বদ্ধকক্ষ ভাইয়া সমগ্ৰ বল প্রয়োগপূৰ্ব্বক অবিস্কারের বিরুদ্ধে দণ্ডায়মান। আবিস্কৰ্ত্তা ও পৰ্ব্বত প্রমাণ বাধাবিপত্তি, বজদণ্ড, বজাদপি দৃঢ়তর মস্তকে বহন করিতে পৰ্ব্বতের ন্যায় অচল-অটল । একদিকে সমাজ, অন্য দিকে মহাত্মা একক। একদিকে সেই কৌরব সেনা, অন্য দিকে মহাবীর অৰ্জ্জুন একা । কিন্তু, “সত্যমেব জয়তে'। অবশেষে সত্যেরই জয় । “যতে ধৰ্ম্ম স্ততে জয়ঃ।” সমাজ অন্যায়ারূপে নিপীড়ন করিয়াই মহাত্মাদিগের মহিমা শত গুণে উজ্জ্বল করিত, চরিত্রের বল সহস্র গুণে বাড়াইয়া তুলিত। ঈদৃশ নির্ভীক মনস্বীগণের অলোক সামান্য সাধুদৃষ্টান্ত পাশ্চাত্যসমাজের প্রাণের ভিতর তাড়িত সঞ্চার কারিয়া দিয়াছে । কিন্তু ভারতে যিশুর ন্যায় বুদ্ধের প্রাণ দিতে হয় নাই। ভারত-সমাজ প্রাণ নিতে চায় নাই। তথাপি বুদ্ধের নিভীকতা সামান্য নহে। বুদ্ধের সময়ে বেদের প্রভাব অপ্ৰতিহত। ঈশ্বরকে অমান্য করিলেও সমাজের BDB0 B BS SBDD BBDDD BDDS BDS S SJSBBD DDD D DBD YBDD অব্যাহতি ছিল না। মহৰ্ষি কপিল, “ঈশ্বরাসিদ্ধে:', ঈশ্বরের অস্তিত্বে