পাতা:পূজা ও সমাজ - অবিনাশচন্দ্র চক্রবর্ত্তি.pdf/২৪৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

माउछ | ఫిలి( অসত্যও বটে। শেষোক্ত সত্য সাময়িক, ক্ষণিক। শাস্ত্রের ভাষায় ঈহারই নাম ব্যবহারিক সত্য । অদ্বৈতবাদী শঙ্করাচাৰ্য্যের মতে – “ব্ৰহ্ম সত্যং, জগৎ মিথ্যা, জালো ব্রহ্মৈব কেবলম।” ব্ৰহ্মই একমাত্ৰ সন্তা, জগৎ মিথ্যা। জীব ও ব্রহ্ম অভিন্ন । যাহা নিত্যকাল একই ভাবে, আপধি লর্তনীয়রূপে বৰ্ত্তমান আছে, তাহা সত্য । এই সংজ্ঞা অনুসারে ধরিতে গেলে, এমন কোন পদার্গ জগতে BDS DBDD DBDBD BBD KDD DkukBuS0 S KBDSS DD BB SYLDS BD প্ৰকৃত সত্য পদার্থ একটিমাত্র, তাহার নাম ব্রহ্ম। ব্ৰহ্ম হইতেই জগৎ, সত্তা লাভ করিয়াছে সত্য, কিন্তু জগং ব্ৰন্ধের ন্যায় সত্য নহে। যেমন সমূদ্র ও তরঙ্গ, ফেণ, বৃদ্ধ দি প্রভৃতি বিদৰ্ত্ত। জাগতিক পদার্থসকল পরিাBDBBDB D SBBBDBDDBDSS DBDBDDB DBBDD D BBBBDB DSDBDD DBDS তিরাং জগৎ মিথ্যা, কিন্তু আকাশকুসুমের ন্যায় অলীক নিচে । সংসার-দশায় অর্থাৎ যতক্ষণ এই দেচ্ছে। আমি আছি ও আমার ইন্দ্ৰিয়গ্ৰাহ্য বস্তু আছে, ততক্ষণ বস্তুর সন্তা আছে । কিন্তু আছে কতক্ষণ ? অনন্তকালের তুলনায় সহস্ৰ লক্ষ বৎসবও অতি সামান্য, নগণ্য। সুতরাং পরমার্গদৃষ্টিতে জগৎ নিখ্যা একথা বলা যাইতে পাবে। এই পৃথিবীতে আসিয়া আমি নদী-পৰ্ব্বত, হাতী-ঘোড়া প্ৰভৃতি যে সকল বস্তু দেখিতেছি, শঙ্কর একথা বলেন নাই যে, না। উহা নদী নয়, তুমি হাতী বা ঘোড়া দেখা নাই । তিনি এই মাত্ৰ বলিয়াছেন যে, ইহার ক্ষণিক সত্য, মিথ্যার নামান্তর বই আর কিছুই নহে। জীব ও ব্রহ্মে অত্যন্ত প্ৰভেদ । জীব ক্ষুদ্র, সান্ত, অল্পশক্তি, অল্পজ্ঞ । ব্ৰহ্ম ভূম, অনন্ত, সৰ্ব্বজ্ঞ, সৰ্ব্বশক্তিমান । এ অবস্থায় উভয়ের অভেদকল্পনা কি প্রকারে সঙ্গত হইতে পাবে ? এরূপ অভেদ-কল্পনা ভক্তের