পাতা:পূজা ও সমাজ - অবিনাশচন্দ্র চক্রবর্ত্তি.pdf/২৪৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

之89 পূজা ও সমাজ । ততই চতুর্দিকের মিথ্যা ব্যবহার দেখিয়া, মিথ্যার পুরস্কার বা দণ্ডাভাব দেখিয়া, সত্যের প্রতি শৈথিল্যে প্ৰদৰ্শন করে। সে দেখে, মুখে উপদেশ এক রকম, কাৰ্য্য। আর এক রকম, পুস্তকের নীতিবাক্য পুস্তকে ও মুখেই থাকে। তারপর সংসারে প্রবেশ করিয়াও কুটিল মিথ্যাচার দেখে।” সেইরূপ, সমাজ যদি মিথ্যার তীব্র তিরস্কার, সত্যের সমুচিত পুরস্কার না করে, তবে সাধারণ লোকের মনের গতি মিথ্যার দিকেই হইবে, আশচয্য নয়। যে সমাজ যত দুৰ্ব্বল, সমাজ-বন্ধন যত শিথিল, সে সমাজে সত্যান্যরাগ তত ক্ষীণ। যাবতীয় জঘন্য পাপেব মধ্যে মিথ্যাকথন জঘন্যতম। কিন্তু কোন দিন কিছু চুরি বা অন্য পাপ কবেন নাই, এমন লোক অনেক থাকিতে পারেন, অথচ জীবনে একটা মিথ্যা কথা ও বলেন নাই, এরূপ লোকের সংখ্যা বোধ হয় অতি অল্প । শাস্তিব ভিয়ে যে ব্যক্তি সত্যক থা বলিতে বিরত থাকে, সে নিশ্চয়ই ভীরু, কাপুরুস। স্বার্গের খাতিরে যে মিথ্যা কপট ব্যবহার করে, তাহার চিন্তু দুৰ্ব্বল, ক্ষুদ্র । মানসিক ভীরুতা ও দুর্বলতা মিথ্যাভাষণের অন্য তিনি কারণ ৷ পক্ষান্তরে, সত্যপালনে চিত্তের দৃঢ়তা ও সবলতা প্ৰকাশ পায়। ইহাতে নে পুরুষত্ত্বের অবশ্যক, DDDB BDBDD DuDuD DDBODDD BD S g BL KD KBB S ës SBBBS BBDSDBBS DDDS SDDBB BD S DBB BBB uDD DDD SS DDBB BBB BBB DDBS DDD DDD DBB BDD BD ভিতরে নিতে পারে না। ঘিনি নরদ অর্গাৎ পুৰুষ, তাহার মুখ হইতে একবার যে কথাটা বাহির হয়, তাহার অন্যথা তিনি করিতে পারেন না । তাঙ্গার যেই কথা, সেই কাজ। কাৰ্য্যে পরিণত চাইলেই বাক্য হস্তীদন্তের ন্যায় শুভ্ৰ-শোভন, মূল্যবান ! তাতীর সহিত পুরুষের তুলনা । হাতীর ‘গায়ে যােত বল, মানুষের মনে সেই বল থাকিলে, তাহার সকল কথাই কাৰ্য্যে পরিণত হইতে পারে ।