পাতা:পূজা ও সমাজ - অবিনাশচন্দ্র চক্রবর্ত্তি.pdf/২৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একতা । २९¢ একতাই বল, ’অনৈক্য দুর্বলতা, সকলে এক হও ইত্যাদি sBDBDBDS DD SMKKLDBS S L SBBkL S DDDD S aLLDS BDD BBDS DD বক্তৃতায় দেখিতে ও শুনিতে পাওয়া যায়। দুঃখের বিষয়, একতার পরিবৰ্ত্তে ঘোরতর অনৈক্যের প্রসার বৃদ্ধি পাইতেছে । বৰ্তমান নব্য শিক্ষিতদিগের মধ্যে অনেকেই “নাসেী মুনির্যন্ত মতং ন ভিন্নম” এই ভাব প্ৰকাশ্য বা প্ৰচ্ছন্ন ভালে হৃদয়ে পোষণ করিয়া থাকেন । সমাজের বার আনা লোক-যাচারা অশিক্ষিত, তাচাদের সঙ্গে কোনরূপ সংস্রব রাখিতে ইহারা চান না । ইহার স্বতন্ত্র । এই বিচ্ছেদ ক্রমশঃই বাড়িয়া যাইতেছে । ইহারা অজ্ঞের সহানুভূতি পান না । ইহাদের মুখে কিন্তু কখন কখন প্রয়োজনবশতঃ ঐকোব মধুর কথা শুনিতে পাওয়া যায় । কিন্তু, মুখে দুটো মিঠে কথা কহিলে কি হয় ? মনে যদি মিঠে ভােব নাহি তব রয় ? মনের মিল না থাকিলে, হৃদয় এক না হইলে, বাহিরে মৌখিক বা বাচনিক একতা কোন কাজে আসে না । প্ৰত্যেক মানুষের মুখাবয়ব যেমন বিভিন্ন, মনও তেমনি ভিন্নভাবাপন্ন ; তবে ঐক্যের আশা কোথায় ? জ্ঞান ও প্রেমের শিক্ষা ভিন্ন, ভিন্ন ভিন্ন মন গুলিকে এক করা অসম্ভব । উহাদিগকে এক ছাচে গড়িয়া না তুলিলে প্ৰকৃত একতা অলীক বাক্য। বঙ্গসমাজে একতা শ্রুতিগোচরে ও অভিধানে বর্তমান, কিন্তু কাৰ্য্যতঃ লোপ পাইয়াছে। ক্ষুদ্র স্বাৰ্থ লইয়া শিক্ষিতে অশিক্ষিতে, শিক্ষিতে শিক্ষিতে, নিরক্ষবে নিরক্ষরে অনৈক্য। ধনী নির্ধনে, ধনবানে ধনবানে, দরিদ্রে দরিদ্রে অনৈক্য। আমরা আমাদের মহান জাতীয় স্বার্থ বুঝিনা, বুঝিলেও কাৰ্য্যকালে ভুলিয়া যাই। মুখে ঐক্যের ভাণ, অন্তরে