পাতা:পূজা ও সমাজ - অবিনাশচন্দ্র চক্রবর্ত্তি.pdf/২৬৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(R tews, 1 ফৈলিতেন—“কিমাশ্চৰ্য্যমতঃপরম” ? ইহা অপেক্ষা আর আশ্চর্যের বিষয় কি আছে ? অাজ উদার ইংরেজ কৃপায় এই দেশে উন্নতির সহস্ৰ দ্বার উন্মুক্ত। -ধন্ম ও জ্ঞানার্জনের পথ নিষ্কণ্টক । ধনাগামের পথ প্ৰশস্ত, মনুষ্যত্বলাভের পথ পরিস্কৃত । উন্নতির পথে কোন কণ্টক নাই । ব্ৰাহ্মণের তাঙ্গাতে বাপা দিতেছেন না, বাধা দিবার শ:ি ऊँ[ठू|6ाद •ाiश्ले । ऊँiश्झा ঢ়োর সাপের ন্যায় ( কালির বামণ টোরা সাপ ) নিবঁীয্য । তবে এত দ্বেষাদ্বেষী, রেষাবের্ষী, লম্ফন-কুদ্দন কেন ? কোন কোন নব্য শিক্ষিত ব্যক্তি এবিষয়ে অশিক্ষিতদিগকে উত্তেজিত ও উৎসাহিত করিতেছেন । go ইহাতে নিজ ক্ষতি ভিন্ন ঈষ্ট কিছুই চাইতে পারে না। কোথায় সকলে এক হইয়া নিজেদের অভাব দূর করিয়া সমাজে শান্তি স্থাপন করিবেন, না কোথায় কেবল অনৈক্য, দ্বন্দু-কলহ ও অশান্তির সৃষ্টি করিতেছেন । প্রকৃত ব্ৰাহ্মণের জানেন,-কে বলা যজ্ঞ সুত্রের উপর ব্রাহ্মণত্ব প্ৰতিষ্ঠিত নহে । শম, দম, তপশ্চরণ, ব্রহ্মচৰ্য্য ও ব্ৰহ্মজ্ঞানের উপরই ব্ৰাহ্মণত্ব প্রতিষ্ঠিত । কায়স্থ প্ৰভৃতি অপ বাপর জাতি যজ্ঞসূত্ৰ পাইয়াই যদি সন্তুষ্ট থাকেন, তবে তাঁহাতে ক্ষতি কি ? পুরোহিতকুলের বরং লাভই আছে । উপনয়নকালে কিঞ্চিৎ অর্থাগম হইবেই । আবার, অনেক ব্ৰাহ্মণ বংশধরেরা এখন উপনয়নের ব্যয় বহন করা ভিন্ন অন্য কোন व्ाङ নাই। এখন পূৰ্ব্বকালের শিক্ষা, দীক্ষণ, ব্ৰহ্মচৰ্য্য কিছুই নাই। উপাসনা, সন্ধ্যাবিন্দনাদি নাই । ব্ৰাহ্মণবালক অন্য বর্ণের বালক হইতে আকারে আচারে সর্ব প্রকারেই অভিন্ন। সুত্ৰই কেবল ব্ৰাহ্মণের চিহ্ন, অন্য কেহ। এই চিহ্নে চিন্ত্রিত হইলে, লোকে ব্ৰাহ্মণকে কি প্রকারে চিনিয়া লইবে ? এইরূপ আশঙ্কা করা হ্যায়সঙ্গত নহে। ব্ৰাহ্মণ বলিয়া যদি ব্ৰাহ্মণের Sq