পাতা:পূজা ও সমাজ - অবিনাশচন্দ্র চক্রবর্ত্তি.pdf/৮২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Գ8 জ্ঞান-ধৰ্ম্ম । প্রয়োজন। প্রচীন হিন্দুসভ্যতায় এই দুই-ই ছিল। পার্থিবতা ব্যতীত পৃথিবীর লোক থাকিতে পারে না, সমাজ তিষ্ঠিতে পারে না । আৰ্য্য সমাজে ব্রহ্মবিদ্যার চর্চা যথেষ্ট ছিল, সঙ্গে সঙ্গে গণিত, জ্যোতিষ, কাব্য, সাহিত্যাদিরও অনুশীলন ছিল। তবে আধ্যাত্মিকতাই হিন্দু সভ্যতার বিশেষত্ব। এখন সে সভ্যতার প্রাণ নাই, প্ৰাণহীন প্ৰতিকৃতি আছে । বৰ্ত্তমান সভ্যতা ও ‘সাত সমুদ্র তের নদী’ পার হইয়া সশরীরে এদেশে আসিতে পারে নাই-ছায়াপাত হইয়াছে । আমরা উভয় সভ্যতার প্রাণDDB BB DD DTSS MBB BBBS KDDD DBD DDDS অপরাবিদ্যার উপাসনায় নিযুক্ত, কিন্তু তাতাতেও কতটা সিদ্ধিলাভ করিতে পারিয়াছি, ভাবিবার বিষয় । জ্ঞান ও ধন্মের উন্নতিতে জাতির স্বস্তিBDLDS BBDBB S DBBB DB BtDBDB BDBDD SD sDBD DDD থাকে। ভাষা ও বিজ্ঞানে আমরা কতদূর অগ্রসর হইয়াছি ? অতি সামান্য ক্ষুদ্র উদ্দেশ্য লইয়া যে কাযেই হস্তক্ষেপ করা যায় না, কেন, তাহার ফল সামান্য বা ক্ষুদ্র ভিন্ন মহৎ হইতে পারে না। বিদ্যার্থিগণ কি আকাজলক্ষা লইয়া বিদ্যামন্দিরে প্রবেশ করেন ? কি আশা হািদয়ে, পোষণ করিয়া বিদ্যাভ্যাসে রত হন ? কয়েকটা পরীক্ষা পাশ ও চাকরিই অধিকাংশ ছাত্রের জীবনের লক্ষা । অভিভাবকেরাও তাহাই কামনা, করেন। এই ক্ষুদ্র আকাজক্ষা লইয়া বিদ্যাৰ্জন করিতে গেলে পাশ ভিন্ন প্ৰকৃত জ্ঞান লাভ হওয়া সম্ভবপর নহে। ছাত্ৰগণ পুস্তকের মসীময় ছাত্ৰগুলি জব্ররোগীর কুইনাইনের বড়ির ন্যায় গলাধঃকরণ করিয়া কোন প্রকারে জীবিকানির্বাহের পথ পরিষ্কার করিয়া থাকে । শিক্ষার চারিটিা ফল,-ধৰ্ম্ম, জ্ঞান, সচ্চরিত্র ও পুস্তকের বিদ্যা । তন্মধ্যে পুস্তকের বিদ্যাই যৎকিঞ্চিৎ লাভ হয়, অপর গুলির সঙ্গে অনেকেরই বড় একটা দেখা সাক্ষাৎ হয় না। চাকরি লাভ করিয়া সংসারে প্রবিষ্ট,