পাতা:পূজা ও সমাজ - অবিনাশচন্দ্র চক্রবর্ত্তি.pdf/৯৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ክም'br” " Cनश्-ददन । ( ) ) |ਣ5>ਣ মাতাপিত দুৰ্ব্বল হইলে সন্তান অবশ্যই দুৰ্ব্বল হইবে । হিন্দুবালিকা দ্বাদশ ত্ৰয়োদশ বর্ষে সন্তান প্রসব করিয়া থাকেন, এরূপ দৃষ্টান্ত বঙ্গসমাজে বিরল নহে। বালিক-জননীর অঙ্গ ও ইন্দ্ৰিয়সকল সম্যক পরিপুষ্ট না হইতেই তিনি যে সন্তান প্রসব করেন, সেই সন্তান কখনও আশানুরূপ ঈষ্টপুষ্ট হইতে পারে না, এবং নিজেও অপুষ্ট সন্তান প্রসব করিয়া রুগ্ন হইয়া পড়েন। যদি বা সৌভাগ্যবশতঃ রুগ্ন না হন, তা হইলেই বা কি প্রকারে সেদিনকার অশিক্ষিত তরলমতি বালিকা নবজাত শিশুর লালন পালনে সমর্থাৎ হইবেন ? বঙ্গের ভদ্র রমণীগণ ননীর পুতুল, কোমলাঙ্গী, ইহারা ননীর পুতুল ভিন্ন আর কি প্রসব করিতে পারেন ? আমরাও শিশুর “নবনী জিনিয়া তনু অতি সুকোমল দেখিয়া সুখী হই । অনেক প্ৰসুতিই সুতিকারোগে আক্রান্ত ; ভদ্রমহিলারা প্ৰায়ই দুই একবার প্রসবের পর চির রুগ্ন ও অকৰ্ম্মণ্য হইয়া অতি কষ্টে কালান্তিপাত করেন। এই প্রকার রোগগ্ৰস্ত যুবতীর জীবন “ন যযৌ ন তস্থৌ ”—না BDBB D SBDD DB DBDS BBD SBLBD BDB D KDJS S SDDKS কার সন্তান সুস্থ পুষ্ট হইবে, এরূপ আশা করা অসঙ্গত । বালিকা জননীর ন্যায় অনেক স্থলে অপরিপক্ক বালক, সন্তানের জনক । স্কুল কলেজে অধ্যয়ন কালেই কৃতদার ছাত্র দুই একটী সন্তানের পিতা হইয়াছেন । সন্তানের রুগ্নতা ও দুর্বলতা এই প্ৰকার অপ্ৰাপ্তবয়স্ক মাতাপিতার দোষে জন্মিয় থাকে। এ বিষয়ে মাতাপিতার কত দায়িত্ব তাহা অপ্রাপ্তবয়স্ক জনকজননী আদৌ বুঝিতে পারে না । সন্তান উৎপাদন অতীব দায়িত্বপূর্ণ গুরুতর। কাৰ্য্য। কামপরবশ,