পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - দ্বিতীয় খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/১৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

@图t引-颈t丐了1 5 ^ ছিল। যে সকল যাত্রী ঐ মন্দিরের সম্মুখে আত্মবলিদান করিত, তাঙ্গাদেরই কঙ্কালসমূহ ঐশ্নরূপে বৃক্ষের চতুঃপার্থে পতিত থাকিত। হুয়েন-সাং বলেন- ‘স্মরণাতীত কাপ * ষ্টতে বৃক্ষপাশ্বের্ণ এইরূপে নরকঙ্কালসমূহ রক্ষিত হইয়া আসিতেছিল। কানিংষ্ঠাম মনে কবেন, এলাহাবাদ সহরের অন্যতম প্ৰধান উপাস্ত সামগ্ৰী অক্ষয়বটকে লক্ষ্য কাররাই ভয়েন সং ঐ কথা বলিয়া থাকিবেন । কেল্লার মধ্যে, স্তুস্তবিশিষ্ট প্রোথিত গৃহেৰ অভ্যন্তরে সেই অক্ষয়বটি বৃক্ষ আজিও বিদ্যমান আছে। মন্দিরের চিহ্ন এখন বিশেষ কিছুহ সন্ধান করিয়া পাওয়া যায় না। তবে সেই সকল স্তম্ভ দেখিয়া অনেকে সেই স্তম্ভসমূহকেই মন্দিরের ভগ্নাবশেষ বলিয়া অনুমান করেন। এলাহাবাদ দুর্গের অভ্যন্তরে, “এলেনবরা ব্যায়াকে র” পূৰ্ব্ব পাশ্বে, অশোকের ও সমুদ্রগুপ্তের খোদিত পুর্বোক্ত প্ৰস্তর-স্তম্ভের উত্তরে, সেই দেবমন্দির ৭ থমান ছিলো,-প্রত্নতত্ত্ববিদগণ এইরূপে সিদ্ধান্ত করিয়া থাকেন। অক্ষয় বট এবং DSDtDtg DBBDDDD DD BB KBD DBDBBB DBBDBS DDDD0S DKSS S BBBEB ১ । এ প[শ্বের ভূমি আবর্জনারাশিতে উন্নত হইয়া উঠিয়াছে। সুতরাং অক্ষয়বট ও মন্দির শু ওক৷র মধ্যে প্রোথিত হইয়া আছে। এখন সেই অক্ষয়বটের নিকটে যাইতে হইলে, একটা সোপান-পাহায্যে মৃত্তিকাভ্যন্তরে অবতরণ করিতে হয় । ১৮৭১ খৃষ্টাব্দে কানিংহাম এই ভাবে সেই সোপান-সাহায্যেই অবতরণ করিয়াছিলেন । আজও সেইরূপ সোপােনাবলী “মতি ক্ৰম কারিয়া তথায় গতিবিধি করিতে হয়। রসিদ উদ্দীন প্ৰণীত “জামি-উত্তারিখ’ গ্রন্থে এই অক্ষণ বটের প্রসঙ্গ উত্থাপিত আছে। তিনি লিখিয়া গিয়াছেন,-প্ৰয়াগের ঐ বৃক্ষ সস) ও যমুনার সঙ্গমস্থলে অবস্থিত। রসিদ উদ্দীনের লিখিত অধিকাংশ বিষয়ই আবুল 1রঙ্গাণের গ্ৰন্থ হইতে সংগৃহীত হইয়াছে বলিয়া প্ৰতিপন্ন হয়। আবুরিহাণের গ্রন্থে। গজনীর মামুদের সমসাময়িক বিৰরিণ উল্লেখ থাকা সম্ভবপর। কিন্তু সপ্তম শতাব্দীতে হুয়েন-সাং দেখিয়াছিলেন,-“প্রয়াগ নগর এবং গঙ্গা ও যমুনার সঙ্গমস্থলের মধ্যে দুই মাইল পরিধিযুক্ত বালুকাময় প্রান্তর ব্যবধান ছিল। তিনি যখন ঐ বটবৃক্ষকে নগরের আভ্যন্তরে অবস্থিত বলিয়া উল্লেখ করিয়া গিয়াছেন, তখন উহার অন্ততঃ এক মাইল দূরে গঙ্গাযমুনার সঙ্গমক্ষেত্র হওয়া সম্ভবপর। কিন্তু হুয়েন-সাঙের ভারতগমনের নয় १ङ পরে, আকবরের রাজত্ব-কালে আবুল কাদির বলিয়া গিয়াছেন,-ঐ বৃক্ষ হইতে লোকে ঝাম্পপ্ৰদান পূর্বক নদীর জলে পতিত।” তবেই বুঝা যায়, হুয়েন-সাঙের সময়ে নদী DtBBB DBBBD BD DDDDS SDD BgD BDDBBOS BDSBBBDS DBBBDDD DDBLDBDB BD আসিয়াছিল। আকবরের শাসন-কালের বহু পুৰ্ব্ব হইতে বোধ হয় প্রাচীন নগরী জনসাধারণ কর্তৃক পরিত্যক্ত হয়। কারণ, আকবরের রাজত্বের একবিংশ বর্ষে হিজিরা ৯৮২ বৎসরে ( ১৫৭২ খৃষ্টাব্দে) যখন “ইলাহাবাছ’ দুৰ্গ নির্মিত হইয়াছিল, বৃক্ষ ভিন্ন জনপদের অন্য কোনও চিহ্ন নিকটে বিদ্যমান ছিল না। আবুরহাণের বর্ণনায় প্রয়াগের নাম নাই ; টবৃক্ষের মাত্র নামোল্লেখ আছে। সুতরাং তখন ঐ নগরী জনসাধারণ কর্তৃক পরিত্যক্ত হওয়া সম্ভবপর। আকবরের পুর্বের এবং আবুরিহাণের পরের কোনও পুসলমান ঐতিহাসিক ঐ নগরীর বিষয় উল্লেখ করেন নাই বলিয়াও মধ্যবৰ্ত্তি-কালে অস্তিত্বাভাবি প্ৰতিপন্ন হয়।