পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - দ্বিতীয় খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/৪১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

veV vēs $9ሕsዓ. যুক্তি এই,-“ইংরেজ সৈনিকগণের হৃদয়ে যে সাহসিকতা বিদ্যমান, কালা বাঙ্গালীর হৃদয়েও সে সাহসিকতার অভাব নাই। পরস্পরের ভাষাবি মধ্যেও ঐ প্রকার এক অভিনব সাদৃশ্য বিদ্যমান। সুতরাং ঐ সকল জাতির ভাষা ও বংশ অভিন্ন হওয়া সম্ভবপর।” • কিন্তু এ যুক্তির বিরুদ্ধেও নানা বিতর্ক উপস্থিত হইয়া থাকে। বিশপ উধারের মতের অনুসরণ করিয়া, খৃষ্ট জন্মের ৪০০৪ বৎসর পূর্বে মনুষ্য-জাতির উৎপত্তির বিষয় মানিয়া লইয়া কোনও কোনও পণ্ডিত সিদ্ধান্ত করেন,-“হিব্রু ভাষাই পৃথিবীর আদি ভাষা । শিনারের সমতল ক্ষেত্রে, খৃষ্ট-জন্মের ২২৪৭ বৎসর পূৰ্ব্বে জাফেটের বংশধরগণ যে ভাষা ব্যবহার করিতেন, সেই হিব্রু ভাষাই ইউরোপীয় ভাষা-সমূহের আদিভূত। মধ্য-এসিয়া ভাষার কেন্দ্ৰস্থান নহে। জাফেট-বংশের লীলা-ক্ষেত্র শিনার-প্ৰদেশই ভাষার উৎপত্তি স্থান।” + যাহা হউক, এ বিষয়ে মতান্তরের অবধি নাই। ইউরোপীয় পণ্ডিতগণের মধ্যেই এ বিষয়ে নানা জনে নানা সিদ্ধান্তে উপনীত হইয়াছেন। অনেক চিন্তা-চৰ্চা ও গবেষণার পর ডাক্তার টেলার সিদ্ধান্ত করিয়াছৈন,-বৰ্তমান হিরাতের পাশ্বস্থিত প্ৰাচীন gDBSKBBK BDSBDDDSS ggBBDSDuDBD DDBDSS DB BDDBD SBSS DBDD BBDBDS SYBD পণ্ডিত আবার বহু গবেষণার পর কাশ্মীরের রম্য উপত্যকাকে পৃথিবীর ভাষা-সমূহের আদিস্থান বলিয়া মানিয়া লইয়াছেন। আধুনিক ইউরোপীয় পণ্ডিতগণের কেহ কেহ আবার ইউবোপকেই এরিয়ান-গণের ( আৰ্য্যগণের ) সুতরাং এরিয়ান’ ( আৰ্য্য )। ভাষার কেন্দ্রস্থল বলিয়া প্ৰতিপন্ন করিবার চেষ্টা পাইতেছেন । আদম-সুমারীর কাৰ্য্যবিবরণীতে শেষোক্ত মতেরই সমর্থন দেখিতে পাই । ইন্দো-ইউরোপীয়, ইন্দো-চীন, মালয়-পোলিনিশীয়, দ্রাবিড়ী-মুণ্ডা প্রভৃতি নামে ভারতীয় ভাষা-সমুহের আদি-স্তর নির্দিষ্ট হওয়ায়, অম্মদেশ-প্ৰচলিত প্ৰাচীন মত অর্থাৎ म९लूड टेई (७झे उठांद्रऊँौम्र ভাষা-সমুহের উৎপত্তি-মূলক মত পৰ্যন্ত, উপেক্ষিত হইয়াছে । পাশ্চাত্য পণ্ডিতগণের মতে—ভারতের বিভিন্ন প্রদেশ-প্রচলিত ভাষা-সমূহের মূলে ইউরোপ, আফ্রিকা ও এসিয়ার ভিন্ন ভিন্ন স্থানের ভাষার প্রভাব বিদ্যমান। দ্রাবিড়ী-মুণ্ড নামে ভাষার একটা মূল বংশের পর্যায় নির্দিষ্ট হয়। তাহাতে ঐ বংশীয় ভাষার উৎপত্তি-মূলে সংস্কৃতের বা ভারতীয় অপর কোনও ভাষার যেন সংশ্ৰব্য ছিল না বলিয়াই বুঝিতে পাবা যায়। পাশ্চাত্য ভূাষাতত্ত্ববিদগণ বলেন,-“মিশর এবং আরব প্রভৃতি দেশ হইতে বহু সভ্যজাতি ব্যবসাবাণিজ্য উপলক্ষে পুরাকালে অর্ণব-পথে দাক্ষিণাতো গতিবিধি করিতেন । দ্রাবিড়ীভাষার মূল—সেই সকল বৈদেশিক সভ্য-জাতির সম্বন্ধ-সংশ্ৰব্য। এক দিকে, স্থলপথে হিমালয় অতিক্রম করিয়া ইউরোপীয় সভ্য-জাতির উত্তর-ভায়াতে জ্ঞানালোক বিস্তার করিয়াছিলেন ; ভারতে সংস্কৃতাদি ভাষার উৎপত্তির তাহাই মূল। অন্য দিকে, সমুদ্র-পথে সমাগত সমৃদ্ধিশালী বণিক-সম্প্রদায়ের জ্ঞান-প্ৰভায় দক্ষিণাত্য-প্রদেশ উদ্ভাসিত হইয়াছিল;- BDDDL BBDB giB DB TDDD DBBB BDBS SB DDBDBD DBDSBDBDDDB an sm · Max Muller-Survey of Laguages. Gill-Atiquity of Hebrew.