পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - পঞ্চম খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/১২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*.*$ ভারতবর্ষ । কতক পরিমাণে ভবিষ্কাভিজ্ঞতার ও কল্পনা-কুশলতার নিদর্শন পাই, তখন স্বষ্টি-কাৰ্য্য যে স্থষ্টিকৰ্ত্তার কল্পনা-কৌশলের ফল, তাহাও উপলব্ধি হয় । এইরূপে স্থষ্টি-তত্বের অমুসন্ধানে স্রষ্টার অনুসন্ধান যতটুকু আমাদের অবগত হওয়া আবগুক, অবশ্যই আমরা তাহা অবগত হইতে পারি। ফলতঃ, স্বইখুলে স্রষ্টার বিদ্যমানত সৰ্ব্বপ্রকারেই সপ্রমাণ হয় ; ক্রমবিকাশবাদের যুক্তিতেও তাহাতে বাধা পড়ে মা ;–ক্রমবিকাশ স্থষ্টিকৰ্ত্তার নিৰ্দ্ধারিত একটা নির্দিষ্ট গণ্ডীর মধ্যে ক্রীড়া করিতেছে মাত্র । 轉 轄 輸 ( ২ ) মমুয্য ও মনুষ্যত্ব । SS BBB BB D DDSDD D DDDB BBD DDB BBBS BBB SBBB BBDD BBBSBBSBBBB DBB BBBD DDBB BBBB BBBB BBBB BB BBBB SBBBB BBB B BBBBB BBBS BBD DD DDD DD BBB DBBBB DDS BD BBBD DD SBBBB BBB BBB BBDD পার্থক্য,—সৰ্ব্ববিধ তুলনায় ঈশ্বরের সহিত মানুষের সাদৃশ্যালোচনা। ] “মনুষ্য’ শব্দে একটা স্বাধীন ও দায়িত্বপূর্ণ জীৰ নির্দিষ্ট হইতে পারে। অথাৎ,— প্রাণেক্রিয়বিশিষ্ট পদার্থের মধ্যে যাহা স্বাধীন এবং যাহার দায়িত্ব আছে, তাহাই ‘মমুম্বা’ শব্দবাচ্য । মমুষ্যের মানসিক এবং নৈতিক গুণ-ধৰ্ম্ম প্রভৃতির বিষয় । ཝ་ཤི་བ་ན། ། অমুধাবন করিলে, এ অথের সাথকতা প্রতিপন্ন হইতে পারে। মানুষের মানসিক গুণ-ধৰ্ম্ম কি ? এ বিষয় বুঝিতে হইলে, ‘মন’ কি এবং শরীর" কি, তাহা বুঝিবার প্রয়োজন হয় । মন এবং দেহ যে স্বতন্ত্র, তাহা স্বতঃসিদ্ধ। শরীর বা দেহ জড় পদার্থে অর্থাৎ ভূত-সমূহে বিগঠিত। যাহার আকৃতি, পরিমাণ, বর্ণ, গঠন ও কাঠিন্ত বা ঘনত্ব আছে, তাহাই জড় পদার্থের মধ্যে গণ্য। DDSAAA BBBB BBBS BDBB B ggSBBSBB g BBDDS BBB BBB BDB পরিমাণ প্রভৃতি জড় পদাথের গুণ-ধৰ্ম্মের কোনই সম্বন্ধ নাই। অথচ, এই দুই পরস্পরবিরোধী পদার্থ মানুষে বিদ্যমান। যখন আমরা কোনও বিষয় চিন্তা করি, তখন আমরা নিশ্চয়ই বুঝিতে পারি, উহা মনের কার্য্য ; আবার যখন আমাদের কোনরূপ গতি-শক্তি হয়, তখন আমরা বুঝিতে পারি, উহা আমাদের "শরীরের বা শারীর উপাদানভূত জড় পদার্থের ক্রিয়া। মানুষের আভ্যন্তরীণ বিশ্বাস বা জ্ঞান মানুষকে এই শিক্ষাই BDDD BBBS DD BDD DBB BBBB DDD S DDD D DDSDD BBBBS BBS DDSDDBBBBBS BDDD BBBD DBBDD BBDD D BBDBD BBBBD DDDD BBB L BBB BBBB BBBB BBDD DD S DD BBB BBBS DDDDDD DDDDD DBB BDDBBB DBBB BDD DBBB BB DD DBBBDS স্বভাবজাত বিশ্বাসই সংসায়ের বহু কার্ধ্যে আমাদের অবলম্বন। ‘অংশ হইতে পূর্ণ বৃহত্তর’— জ্যামিতির এই ধে স্বতঃসিদ্ধ, উহার জ্ঞান আমরা কিরূপে প্রাপ্ত হুই ? আমাদের স্বভাবজাত বিশ্বাস হইতেই পাই না কি ? কিন্তু তথাপি বড় জটিল সমতা-মানুষ ষে হুইট উপাদানে গঠিত হইল, তাহার সেই দুইট প্রধান উপাদান—মন ও দেছ—