পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - প্রথম খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/১৫২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

$8 c. ভারতবর্ষ। BDDDD DBBB BBBB DD BBBS B BBBB DBB DD DDDSDDDDS জীবন্মুক্তাবস্থা এবং বিদেহযুক্তি ৰ নিৰ্ব্বাণাৰস্থ। বদ্ধাবস্থার দৃষ্টাস্তে পণ্ডিতগণ বলেন,— উহ! গঙ্গাজলনিমগ্ন ছিদ্রশূন্ত জলপূর্ণ কলসবৎ । অর্থাৎ, কোনও জলপূর্ণ কলসীর মুখ বন্ধ করিয়া গঙ্গাজলের মধ্যে ডুবাইয়া রাখিলে কলসীর মধ্যস্থিত জল যেমন বিকৃত হইয়া যায়, সংসারাবদ্ধ জীব মায়া-দ্বারা আবদ্ধ হইয়া সেইরূপ বিকৃতি-প্রাপ্ত হয়। জীবন্ধুক্তের দৃষ্টাস্তে তাহার। গঙ্গাজলনিমগ্ন জলপূর্ণ সচ্ছিদ্র কলসের উপমা দিয়া থাকেন। সেরূপ অবস্থায়, ছি ধু-মধ্য দিয়া কলসীর ভিতর গঙ্গার জল প্রবেশ করে ; এবং প্রবাহ-মুখে কখনও তাহ। BBB BDS BBDD BS BBS BBB BB S BBBBS DD DDD DBBBB BBB BBBB BBD রক্ষণ করে, তখন তাহার জীবন্মুক্ত অবস্থা । বিদেহ-মুক্তি-অবস্থা ঐ স্থই অবস্থা হইতে সম্পূর্ণ পৃথক । সে অবস্থায় কলসীর অস্তিত্ব নাই ; সে অবস্থায় জলে জল মিশিয়। সকলই এক হইয়া গিয়াছে ; তখন আর কতটুকু ব্ৰহ্ম, কতটুকু জীব, কতটুকু গঙ্গার জল, কতটুকু কলসীর জল,—কোনক্রমেই তাহ উপলব্ধি হয় না । ইহাই বেদান্তের ব্ৰহ্মানন্দ বা মুক্তি । মুক্তিলাভ করিতে হইলে, তত্ত্ব-জ্ঞানের আৰপ্তক,-প্রায় সকল দর্শনেই এই মত প্রতিফলিত । সাস্থ্য বলেন,—প্রকৃতি পুরুষের ভেদজ্ঞানই তত্ত্বজ্ঞান । বৈদাস্তিকগণের মতে,-জগৎ মিথ্য, ব্ৰহ্মই সত্য, এই জ্ঞানই অর্থাৎ জীব ও ব্রহ্মের ঐক্য-জ্ঞানই তত্ত্বজ্ঞান । ন্যায় বলেন,—প্রমাণাদি ষোড়শ পদার্থের আলোচনায়, আত্মা যে শরীর হইতে ভিন্ন— এই তত্ত্বজ্ঞান লাভ হয় ; তাহাতে মিথ্যা জ্ঞানের উচ্ছেদ ; ফলে, দুঃখ-নিবৃত্তি-রূপ অপবর্গলাভ । বৈশেষিক মতে,—দ্রব্যাদি সপ্ত পদার্থের তত্ত্ব অবগত হইলে, তত্ত্বজ্ঞান লাভ হয় ; তত্ত্বজ্ঞানে অদৃষ্ট-নাশ ; অদৃষ্ট-নাশে কৰ্ম্মরোধে দুঃখনিবৃত্তি-রূপ মোক্ষ প্রাপ্তি । পতঞ্জলি বলেন,—সুখ-দুঃখ চিত্তের ধৰ্ম্ম ; আত্মার সহিত তাহার কোনই সম্পর্ক নাই ; তত্ত্বজ্ঞানে চিত্তের শুদ্ধি সম্পন্ন হয় ; আত্মা মুক্তি লাভ করে । মীমাংসকের তত্ত্বজ্ঞান— কৰ্ম্মকাণ্ডের বিপ্ন-দূরীকরণে ; বৈদিক কৰ্ম্ম সুচারুরূপে সম্পন্ন হইলে যে স্বৰ্গলাক্ত হয়, BBB BBS BBBB BBS BB BBB BBB BBBBBB BBBB BB BBBS BB BBBB BBBSBBSBBB BBBSSSBBBBBSBBBBS B BBBB BB BBBB BBB লাভ হয়, এবং সেই জ্ঞান লাভ হইলে কি প্রকারে মুক্তির অধিকারী হইতে পারা যায়,— ভিন্ন ভিন্ন দর্শনে ভিন্ন ভিন্ন প্রকারে তাহার আলোচন দেখিতে পাই। কপিল বলেন,— প্রকৃত্যাদি পঞ্চবিংশ পদার্থে জগতের স্কৃষ্টি ; সেই পঞ্চবিংশতি পদার্থের পার্থক্য-তত্ব অবগত হইতে পারিত্বেই দুঃখনিবৃত্তি হয়। বাদরায়ণের বেদান্ত-মতও প্রায় ঐক্ষপ । তবে, BBB BBB BBBB BBB BBBDS BBBBD DBBB SDDS BBDG BBBBB করিয়াছেন। গৌতম ষোড়শ পদার্থ স্বীকার করিয়া কপিলের পঞ্চবিংশ পদার্থকে তাহারই অন্তভুক্ত করিয়া লইয়াছেন । কণাদ সপ্ত পদার্থ মাত্রের উল্লেখ করিয়া আর যত কিছু তাছারই মধ্যে পৰ্য্যবসিত করিয়াছেন। ইহাতে বুঝা যায়—কেহ সংক্ষেপে, কেহ বিস্তুতআবে, কেহ স্বত্রাকারে, কেহ ব্যাখ্যার ভাবে, আপন জাপম মন্তব্য প্রকাশ করিয়াছেন ঃ BBBS DB BBB BBB BBB BB BBB BBB BB DD DS DDDBB BBBBE