পাতা:পৌরাণিকী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১৩৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পৌরাণিকী অসমভাবে চলিতেছে কেন ?” অপরাপর শিবিকা-বাহকের বলিল, -“মহারাজ, নবনিযুক্ত বাহক সমভাবে চলিতেছে না।” রাজা শিবিকা-দ্বার হইতে উকি মারিয়া দেখিলেন, নবনিযুক্ত ব্যক্তিটি বিশেষরূপ বলিষ্ঠ। তখন তিনি ব্যঙ্গের স্বরে বলিলেন, “তোমার দেহখানি তা লৌহপিণ্ডবৎ, এই সামান্য ভারেই কি তাহা এত কাতর। হইয়াছে। ভারবাহী গর্দভ, অতঃপর সাবধানে শিবিক বহিয়া যাও।” ভারতের দেহে সুখ দুঃখ বোধ ছিল না । মনে দেহের অভিমান ছিল। না। সুতরাং রাজার ভৎসনায় কিছুমাত্র ব্যথা বোধ না করিয়া পূৰ্ব্বৰৎ চলিতে লাগিলেন। তঁাহার গতি পূৰ্ব্বৰৎ অসম বুহিল। সুতরাং শিবিকা একদিকে ঝুকিয়া সহসা উঠিতে পড়িতে লাগিল। এবার রাজা অত্যন্ত ক্রুদ্ধ হইয়া বলিলেন, “ভার-বাহী গর্দভ, ' নৱপালের আজ্ঞা লঙ্ঘনের ফল এখনই পাইবি । তোর দেহ এখনই খণ্ডবিখণ্ড করা হইবে।” এবার জড়ভরত জীবনে প্ৰথম বাক্য উচ্চারণ করিলেন, বাণী স্বয়ং তাহার কণ্ঠে উপস্থিত হইলেন। তিনি অমৃতশ্নিগ্ধ কণ্ঠে শুদ্ধ সংস্কৃত ভাষায় এই ভাবের কথা বলিলেন :- “ভারবাহী আমি না তুমি ? আমার দেহে আত্ম-বুদ্ধি নাই, এই দেহের ত্বকে একটি শিবিকার দণ্ড স্পর্শ করিয়া আছে, ইহা আমার छांद्र भई । “আর তুমি নিজের পরিচয় লইয়া দেখ, পিতারূপে, পুত্ররূপে, স্বামিরূপে, বিচিত্ৰ মায়ার ভাৱ তোমার আত্মাকে প্ৰপীড়িত করিতেছে । छूमि कडक७नि अश्कारबन गभटिन शउ भित्रिकांश बनिश थाश्। ड्रवि অজ্ঞানের ভারবাহী, সেই ভারে তোমার স্বরূপ তোমার নিকট গুঢ় হইয়া 3'verra