পাতা:পৌরাণিকী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পারিলেন না । স্ত্রী যাহা এত আগ্রহে-এত উৎসাহে বলিতে লাগিলেন, তাহা খণ্ডন করিলে, কান্নাকাটি ও দীর্ঘনিশ্বাসের চোটে নিদ্রাদেবী সেই গৃহ হইতে সেই রাত্রির জন্য নিম্ৰান্ত হইবেন--সুতরাং মুক্তিকাম বিনা ওজরে স্ত্রীর সকল কথারই সম্মতি জানাইয়া হস্তপদ প্রসারণপূর্বক গাঢ় নিদ্রায় অভিভূত হইয়া পড়িলেন। অনস্বয়া অমৃতের রন্ধন ও পরিবেশনের চিন্তায় সারা রাত্রি জাগিয়া বুহিলেন । পরদিন প্ৰত্যুষে গৃহিণীর তাড়নায় ও শিক্ষামত মুক্তিকাম সেই পল্লীয় সকল ব্ৰাহ্মণগণকে নিমন্ত্ৰণ করিয়া আসিলেন,-তাহার পত্নী অমৃত রায় করিতে শিখিয়াছেন, তাহারা আজ মধ্যাহে সেই অমৃতের পরীক্ষা করিবেন। ভ্রাতা চলিয়া গেলে শ্ৰীকণ্ঠ তাহার স্ত্রীকে বলিলেন,- SBDBDBD DBB DBD DDD SDDBDBDD DDDSDBB দেখিয়া বাজার হইতে লইয়া আসি, আর রায়ার গুণে তাহা মুখে দেওয়ার উপায় নাই, কতকগুলি গরুর খাদ্য খাইয়া কেবল ভগবামের DtDDD BuBu DDDBSS BD DD DDB D DBDBDS BDLBD DDB LBBBBBB SS gBiDBDDD BDDBBDBD DBBDSDDDDDBDBD Duu DDSDBD অদৃষ্ট।” শ্ৰীকণ্ঠ-পত্নী অমৃত-রন্ধনে অপটু ; সুতরাং মুখ নাড়া খাইয়া বিষয়ভাবে স্বামীর নিকট হইতে চলিয়া গেলেন । আজি মুক্তিকাম-ঠাকুরের গৃহে অমৃত রান্না,-ক্ষুদ্রপল্লীতে এ কথা সৰ্ব্বত্র রাষ্ট্র হইয়াছে। শিশুগণ অমৃতভক্ষণের হর্ষে কোমরে কাপড় বাধিয়া নাচিতেছে। ব্ৰাহ্মণ-পল্লীতে নিমন্ত্রণের আকর্ষণ, তারপর দেবদুর্লভ অমৃত আস্বাদনের লোভ । এই উপলক্ষে কত স্বামী, ভ্রাতা ও পুত্ৰ যে পত্নী, ভগিনী ও মাতৃগণকে খোটা দিতেছেন তাহার অবধি নাই,-মুক্তিকামের শ্ৰী অনস্বয়া-ঠাকুরাণীর যশের ভেরী পূর্বেই বাজিয়া উঠিয়াছে। 88.0