পাতা:পৌরাণিকী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২৮৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পৌরাণিকী পৰ্য্যন্ত চরেরা বলপূর্বক কাড়িয়া লইয়া যায়; এই ভাবে সেই ঋণ আদায় হইয়া থাকে । বিপদের সময় ত্ৰ্যম্বক-শৱণের অর্থ পাইয়া অনেকে তৎকালের জন্য নিরাপদৃ হইয়াছে সত্য ; কিন্তু জৱবিকারগ্রস্তের পক্ষে অন্ন-পথ্য যেরূপ আপাত সুস্বাদু, কিন্তু পরিণামে মৃত্যুর কারণ হইয়া দাড়ায়, ত্ৰ্যিম্বক-শারণের ঋণও সেইরূপ আপাততঃ শাস্তিপ্রদায়ী, পরিণামে ভয়াবহ। যিনি গৃহের দু’খানি আসবাবু বিক্রয় করিবার কষ্ট ও লজ্জা হইতে নিজকে বঁাচাইতে যাইয়া ত্ৰ্যম্বক-শৱণের সাহায্য গ্ৰহণ করিয়াছেন, তিনি পরিশেষে গৃহখানি বিক্রয় করিয়াও অব্যাহতি পান নাই । ত্ৰ্যম্বক-শরণের গৃহ সদর রাস্তার উপর, এই পথের বহু যাত্রী ; কিন্তু gBB D DBBDBB DD DDB BDBS DBDDB BDBDS DDD DDD S অভিমত্যুর মত সে বুহিভেদ করিয়া প্রবিষ্ট হইল সত্য, কিন্তু ত্র্যম্বকশরণের চরস্বরূপ সপ্তরিখীর হন্তে তাহার ঘোর বিপদ অনিবাৰ্য্য। ܕܪ এদিকে ত্ৰ্যম্বক-শারণ পরম শৈব। র্তাহাব ললাটে দীর্ঘ ত্রিপুণ্ডকরেখা । তিনি কাশীর দশাশ্বমেধ, মণিকণিকা, বিন্দুমাধব প্রভৃতি ঘাটে পৰ্য্যায়ক্রমে স্নান করেন। তঁাহার বাটীর চতুর্দিকে বিশ্বকানন। অক্ষত ত্রিপত্র বিম্বপল্লবে নিত্য তিনি মহাদেবের পূজা করিয়া থাকেন। পূজার সময় যদি প্রভূত পত্রপুষ্পের সম্ভারের মধ্যে একটি কীটদষ্ট ধূস্তুরপুষ্প বা কলঙ্কচিহিত বিম্বপল্লবও তিনি প্ৰাপ্ত হন, তবে সেই দিন ভূত্যবর্গের ঘোর অকল্যাণ ঘটিয়ে থাকে, তাহদের প্রত্যেকের বেতনের অংশ S..ፃ8