পাতা:পৌরাণিকী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

s বেহুল প্ৰণামপূর্বক, গললক্ষ্মীকৃত-পট্টবস্ত্ৰ হইয়া দেবসভায় দণ্ডায়মান হইলেন । দেবগণ বলিলেন, “বেহুলা, আমরা তোমার স্বামি-ভক্তি ও তপস্যায় প্রীত হইয়াছি, তুমি নৰ্ত্তকী শ্রেষ্ঠা, একবার আমাদিগকে নৰ্ত্তন করিয়া দেখাও ।” একি নিষ্ঠুর-এ কি বিসদৃশ আজ্ঞা ! এই কি নাচিবার সময় ! কিন্তু দেবতাদের আদেশ ; বেহুল উত্তর না করিয়া নাচিতে লাগিলেন । বেহুলার সমস্ত শোক ও দুঃখ সেই নৰ্ত্তন-ভঙ্গীকে কোমল-করুণ BBB DDBS DDBu DBBSYSuDmDDDBD DBDBBYSYSDBDDB BDBiDB BDBD মনোবেদন প্রচ্ছন্ন থাকিয়া, কারুণ্যের উৎস সঞ্চার করিয়া দিল ; " ভঁাহার প্রতিপাদক্ষেপে দেবচক্ষে অশ্রু দেখা যাইতে লাগিল, তঁাহার হাস্তে ওষ্ঠের যে দুঃখময় মাধুর্ঘ্য ব্যক্তি করিল, তাহাতেও দেবচক্ষু অশ্রুপূর্ণ হইল, তঁাহার অঙ্গসঞ্চালন কোন বিলাপাময়ী রাগিণীতে উদ্ধৃসিত বীণাধ্বনির ন্যায় দেবচক্ষু বারংবার জলে পূর্ণ করিতে লাগিল। রস্তা, তিলোত্তম, মেনকা, উর্বশী প্ৰভৃতি স্বর্গের বিদ্যাধরী ও অপ্সরাগণের নৰ্ত্তন, এই নৰ্ত্তনের সঙ্গে এক পংক্তিতে স্থান পাইবার যোগ্য নহে-তাহা তত্ত্বল, উজ্জ্বল ও ক্ষণস্থায়ী রস বিতরণ করিয়া মুহূৰ্ত্তকাল চিত্তভার অপনোদন করে। এ নৰ্ত্তন সম্পূর্ণ অন্য প্রকারের } ইহার রস স্থায়ী, ইহা স্বৰ্গে দ্বিতীয় অমৃত-ভাণ্ডের সৃষ্টি করিল, ইহার কারুণ্য ও স্নিগ্ধতা দেবতাদিগের উপরও পুণ্য-প্রভাব বিস্তার করিল। তাহারা বেহুলা নাচুনীর নৃত্য দেখিয়া পবিত্র হইলেন। দেবতারা বলিলেন, “পুণ্যশীলে, তুমি দৈবকর্তৃক যত বিড়ম্বন ভোগ 息午