পাতা:পৌরাণিক ইতিবৃত্ত - প্রথম খণ্ড.pdf/১৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পৌরাণিক ইতিবৃত্ত। ১২৫ কহিলেন আশ্চৰ্য্য কিছুই নয়, কালে সকলই হয় আবার সকলই যায়, চিরকাল একরূপ কিছুই থাকে না। কৃষ্ণের তেজেই তুমি তেজস্বী ছিলে, তিনি স্বধামে গমন করিয়াছেন, তোমার তেজ তোমার বীর্য সকলি উাহার সহিত গিয়াছে। র্তাহার যেমন ভুলোকে থাকিবার আর প্রয়োজন নাই বলিয়া তিনি ভূলোক ত্যাগ করিয়াছেন, তোমারও সেইরূপ,ভূলোক পরিত্যাগের সময় উপস্থিত, তুমি এক্ষণে সাংসারিক বিষয়ে বিমুখ হও, আত্মতত্ত্বে মনোযোগ কর, রাজা যুধিষ্ঠিরকেও এই সকল কথা গিয়া বল, हेश्। कश्म्लिा दैोग झनाख्द्रङ्ग भन कब्लिट्जन । अङ्न হস্তিনাপুরে আসিয়া ব্যাসের কথা যুধিষ্ঠিরকে কহিলেন, তাহাতে যুধিষ্ঠিরাদি পঞ্চভ্রাতা দ্ৰৌপদীসহ বিষয়বাসনা পরিত্যাগপূর্বক তপস্থি-বেশে মহাপ্রস্থানে হিমালয়ে যাত্রা করিলেন। তথায় তাহারা একে একে ক্রমে লোকাস্তুর প্রাপ্ত হন।—মহাভারত, বিষ্ণুপুরাণ তথা কিরাতাঞ্জুনীয়। অর্জুন। অর্জন নামে দুইটা বৃক্ষ দাবনে ছিল। উছারা কুবেরের পুত্র গুহক, উহাদিগের নাম নলকুবর ও মণিগ্রীব, নারদের শাপে বৃক্ষ হয় । একদা হিমালয়ের উপবনে ঐ নলকুবর ও মণিগ্রীব মদিরাপানে মত্ত হইয়া নগ্ন অবস্থায় স্ত্রীগণের সহিত ক্রীড়া করিয়া বেড়াইতেছে এমত সময়ে নারদ ঋষি হঠাৎ সে স্থানে আসিয়া উপস্থিত হইলেন, হইলে যুবতীরা সকলেই লজ্জিতভাবে বস্ত্র পরি. ধানপূর্বক পলায়ন করিল! কিন্তু ঐশ্বৰ্য্যও মদিরাতে মণ্ড ও