পাতা:পৌরাণিক ইতিবৃত্ত - প্রথম খণ্ড.pdf/১৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পৌরাণিক ইতিবৃত্ত। q প্রকার অমঙ্গল দূরীভূত হইল সন্দেহ নাই। মনে মনে ইছা স্থির করিয়া একদা নিজালয়ে যদুবংশীয় যাবদীয় ব্যক্তিকে নিমন্ত্রণ করিয়া আনিলেন । बहून्। আসিলে তৎসহ নানা রহস্যালাপাদির প্রসঙ্গে কহিলেন, “ अङ्क, তুমি যথার্থ দানপতি, কিন্তু আমরা জানিতে পারিয়াছি যে শতধন্বা স্যমন্তক মণি হরণ করিয়া তোমারি হস্তে দিয়া যায়, তাহা তোমার নিকটেই আছে, অতএব সে মণিটা একবার সামাদিগকে দেখাও।” অঙ্কুর সভ্রান্ত इद्देश মনে মনে ভাবিলেন যদি স্বীকার না করি পরিধেয় বস্ত্র অন্বেষণ করিলেই মণি বাহির হইয়া পড়িবে, তাহ হইলেই অপ্রস্তুত হইব, ইহা ভাবিয়া স্বীয় বস্ত্রে আবদ্ধ স্বর্ণময় এক কেটাতে লুকায়িত ঐ মণি বাহির করিয়া দেখাইলেন। মণি বাহির করিলেই তাহার আভাতে গৃহ আলোকभन्न रुद्देश डेलि । শতধন্বাকে বধ করিয়া কৃষ্ণই সেই মণি আত্মসাৎ করিয়াছেন বলিয়া বলদেব প্রভৃতির যে ভ্রম ছিল সে ভ্রম এইক্ষণে দূর হইল। বলদেব মণি দেখিয়া তৎক্ষণাৎ আপনার বলিয়া তাহা গ্রহণ করিতে উদ্যত হইলেন। সত্যভামাও কহিলেন, স্যমন্তক মণি আমার পিতৃধন, উহাতে আমারই অধিকার। কৃষ্ণের উভয় সঙ্কট উপস্থিত, কি করেন, পরে বিবেচনা পূর্বক সভান্থ সমস্ত লোকের নিকটে কহিলেন, আমারই অপৰাদ দূরীকরুণার্থ মণি বাহির করাইয়া দেখান হইল, এই মণিতে