পাতা:পৌরাণিক ইতিবৃত্ত - প্রথম খণ্ড.pdf/১৫৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পৌরাণিক ইতিবৃত্ত। $$$. পূর্বক ভূতলে নিষ্পেষিত করিতে লাগিলেন। খৃষ্টদ্যুম্ন অক্ষুট ৰচনে কহিলেন, আচাৰ্য্যপুত্র! অস্ত্রে মারিলে আমার স্বৰ্গ হইবে, অতএব অস্ত্র প্রহারেই আমাকে সংহার কর; পরস্তু অশ্বথামা তাহা না করিয়া উাহাৰুে পশুর ন্যায় বধ করিলেন। -- এই দুর্ঘটনাতে ধৃষ্টদ্যুয়ের শয়নগৃহে অবস্থিত স্ত্রীগণ চীৎকার করিয়া উঠিল। তাহাদিগের রোদন-নিতে ধৃষ্টদুয়ের সৈন্যগণ গাত্ৰোখান করিয়া অস্ত্ৰ শস্ত্র গ্রহণপূর্বক কটিত বহির্ভূত হইল, এবং মন্ত্রারী এক পুরুষ ষ্টদুয়ের শয়নাগার হইতে বাহিরে যাইতেছে দেখিয়া তাহার পশ্চাৎ ধাবমান হইল। অশ্বথাম তাহাদিগের সহিত তুমুল যুদ্ধ করিয়া অনেককেই রণশয্যায় শায়িত করিলেন। পরে ধাতু ও উত্তমোজাকে বিনাশ করিয়া অবশিষ্ট মহারথগণকে সংহার করিলেন। ইহাতে শিবিরমধ্যে চতুর্দিগে মঃ আৰ্ত্তনাদ ও হাহাকার দ্বনি উঠিল, এই গোলযোগে প্রতিবিন্ধ্য, সুতসোম, শতানীক, শ্ৰুেতকৰ্ম্মাও শ্ৰুেতকীৰ্ত্তি নামে দ্রৌপদীর পাঁচটা পুত্র জাগৃত হয়। মাতুল শত্ৰুকর্তৃক হত হইয়াছে ইহা শুনিয়া তাহারাও অস্ত্ৰধারণ পূর্বক অশ্বথামার সহিত ঘোরতর যুদ্ধ আরম্ভ করে,কিন্তু অশ্বথামা কিয়ৎকাল মধ্যেই খড়গম্বারা তাহাদিগের পঞ্চ । জনেরই মন্তক ছেদন করিলেন। পরে শিখণ্ডিকে এবং অবশিষ্ট পাওব-সৈন্যদিগকে সংহার করিয়া পিতৃবরে । শোক শাস্তি করিলেন। অনন্তর অশ্বথামা পাগুৰ-ভনয়